উপকরণঃ – দুধ – চালের গুঁড়া – গাজর/পেঁপে/আপেল কুচি – গুড় উপকরণের পরিমাণ আপনি কতটুকু রান্না করবেন তার উপর নির্ভর করবে। প্রস্তুত প্রনালীঃ একটি পাত্রে
শিশুর খাদ্য
শিশুকে মায়ের দুধ দেবার সময় দেখতে হবে মা এবং শিশুর অবস্থান ও সংস্থাপন ঠিক আছে কিনা। মা ও শিশুর অবস্থান ও সংস্থাপন সঠিক না হলে
বাচ্চার বয়স ৬ মাস পূর্ন হলে বুকের দুধের পাশাপাশি ঘরে তৈরি স্বাস্থ্যকর পরিপূরক খাবার খাওয়াতে হয়। সহজে তৈরি করা যায় এমন একটি পরিপূরক খাবার হলো
হাইপোটনিক শিশু কি? স্নায়ুবিক জনিত সমস্যা যুক্ত শিশুর স্নায়ুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এধরনের সমস্যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যেমনঃ অপরিণত শিশু, Cerebral palsy ইত্যাদি। এই সমস্যা
এখনকার মায়েদের প্রধান সমস্যা তাদের বাচ্চা খেতে চায় না। খাওয়ার সময় হাতে মোবাইল দিয়ে রাখা বা ভয় দেখিয়ে খাওয়ানো একদমই উচিত নয়। কীভাবে বাচ্চাকে খেতে
বাচ্চারা মাছ খেতে চায় না মোটেও। কিন্তু পরিপূর্ণ পুষ্টি পেতে হলে খাবার তালিকায় অবশ্যই মাছ রাখতে হবে। মাছ না খাওয়া বাচ্চাদের জন্য ভিন্ন একটি রেসিপি
– খাদ্যে আয়রনের অভাবে শিশুর রক্তস্বল্পতা হয় এবং ভিটামিন-ডি এর অভাবে রিকেট রোগ হয়। ভিটামিন-এ এর ঘাটতি শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় ফলে শিশু
কিছু বাচ্চরা ডিম খেতে চায় না, আবার কেউ দুধ দেখলেই দৌড় দেয়। কিন্তু দুধ ও ডিমের পুষ্টি তো বাচ্চাকে দিতে হবে! মায়েরা চিন্তায় থাকেন কিভাবে
১. ডাব: ডাবের পানিতে খনিজ বা ইলেকট্রোলাইটস আছে, যা ডেঙ্গু জ্বরে খুবই দরকারি। এজন্য ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীকে ডাবের পানি বেশি খেতে বলা হয়। ২. পেঁপে:
বাচ্চা মাছ খেতে চায় না একদমই? মাছ দিয়ে এই খিচুড়ি রান্না করে বাচ্চাকে খাওয়ান, মাছের পুষ্টির পাশাপাশি বাচ্চা খুব মজা করে এই মাছের খিচুড়ি খাবে।