বাচ্চার টিফিনে দেওয়ার জন্য সহজ একটি রেসিপি প্রতিদিন বাচ্চার টিফিনে কি নাস্তা দেবেন সেটা নিয়ে চিন্তিত থাকেন? আজ সহজ একটি রেসিপি জেনে নিন। এটি বাচ্চার
শিশুর খাদ্য
৬ মাসের বেশি বয়সি বাচ্চাদের সেরেলাক খাওয়ানো হয়। এটি অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং বাবুর জন্য উপকারী। বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সেরেলাক পাওয়া যায়। আবার এটি ঘরেও তৈরি
অনেক বাচ্চাই আছে যারা মূলত খিচুরী খেতে চায় না। এইসব বাচ্চাদের কে অন্যান্য খাদ্যে অভ্যস্ত করার দরকার হতে পারে। বাচ্চাকে সুজি, বার্লি খাওয়ানো অভ্যস্ত করানো
অনেক বাচ্চারা দুধ বা ডিম খেতে চায় না। কেউবা কলাও খায় না। সব একসাথে খাওয়াতে হলে এই পুডিং রেসিপিটি ট্রাই করুন। উপকরণঃ – দুধ ১
শিশু যখন থেকে শক্ত খাবার খাওয়া শুরু করবে তখন থেকেই তাকে বেশি করে পানি ও পাতলা ফলের রস খাওয়াতে হবে। ফলের পুষ্টিগুন সম্পর্কে আমরা সবাই-ই
নবজাতক সন্তানটি যথেষ্ট দুধ পাচ্ছে তো? এমন চিন্তায় সারাক্ষণ উদ্বিগ্নের মধ্যে থাকেন মায়েরা। শিশু হয়তো ঠিকঠাক দুধ পাচ্ছে না। তাই হয়তো শিশুটি রাতে কাঁদে, জেগে
বুদ্ধি বিকাশের জন্য কিছু খাবার গ্রহণ ও বর্জন করতে হবে। তাহলে মস্তিষ্কের বিকাশ ও বুদ্ধি বৃদ্ধি করবে। এই ধরনের খাবার গ্রহণ করালে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পাবে।
সাগুদানার পুষ্টিগুন সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই জানি। সাগু মূলত কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার। তাই ডিম মিশিয়ে রান্না করলে প্রোটিন যোগ হয়ে এটি চমৎকার পুষ্টিকর খাবার হয়ে
আপনার বাচ্চা কি ভাত একদমই পছন্দ করেনা? ভাতের বিকল্প হিসেবে বাচ্চাকে খাওয়ান ভাতের মাড়! শিশু যখন বাড়তি শক্ত খাবার খাওয়া শুরু করে তখন থেকেই প্রতিদিনের
শিশুর এক বছর বয়সের মধ্যে গরুর দুধ পান করলে যে যে সমস্যা হতে পারে! রক্তাল্পতাঃ গরুর দুধে আয়রন কম থাকায় এবং দুধের ক্যালসিয়াম ও ক্যাসিন