মাত্রই হাঁটতে শিখেছে এমন বয়েসী শিশুরা খাবার খেতে চাইবে না কিংবা ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের খাবার খেতে চাইবে- এমনটা খুবই স্বাভাবিক। সাধারণত, শিশুরা ঐ পরিমাণই খাবার
শিশুর খাদ্য
সকল প্রকার পানীয় বাচ্চাদের উপযোগী নয়। নিচের তালিকা ব্যখ্যা করবে আপনি বাচ্চাকে কখন কি দিবেন- বুকের দুধ: দুধে আয়রন ও অন্যান্য ভিটামিন আপনার বাচ্চার জন্য
বাচ্চার গ্রোথ ভালো হলে অনেকেই বাচ্চার বয়স ছয় মাস হওয়ার আগেই বাচ্চাকে সলিড বা শক্ত খাবার দিয়ে থাকেন। এতে তেমন কোনো সমস্যা হয় না। যদি
আমরা প্রায় সবাই জানি, শিশুদের জন্য পানি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে এই গরম আবহাওয়াতে, যখন প্রচুর পরিমাণে ঘাম হয়। মালয়েশিয়ার ডায়েটারি গাইডলাইনের মতে, দুই থেকে
শিশুর বিকাশের জন্য পুষ্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের বিকাশ স্বাভাবিকভাবে না হলে বাবা মা চিন্তায় অস্থির হয়ে পড়েন। তাই শিশুর বিকাশে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে এমন
আমাদের শরীরে এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট ক্রমাগত বাড়ছে। এর অনেক কারণ রয়েছে। ধরুন গত বছর শিশুর অসুস্থতার কারণে এন্টিবায়োটিক দিতে হয়েছিল। তাই এ বছর যদি শিশুর ওই
প্রিল্যাকটিয়াল খাবার কি? শিশুকে জন্মের পর মায়ের দুধ না দিয়ে মধু, চিনির পানি, মিছরির পানি, সাধারণ পানি, সরিষার তেল, আটা বা চালের গুঁড়া, সুজি, গরুর
শিশুকে মায়ের দুধের পাশাপাশি প্রতিদিন নিচের সব ধরনের খাবার থেকে কমপক্ষে ৪ ধরনের খাবার খাওয়াতে হবে। ১. প্রাণিজ খাবারঃ মাছ, ডিম, মাংস ও কলিজা। ২.
মায়েদের দুঃশ্চিন্তার একটা কারণ হলো বাচ্চার খাওয়াদাওয়া। বাচ্চাকে খাওয়ানোর পরে অধিকাংশ মা-ই বুঝতে পারেন না যে বাচ্চা ঠিকমতো খেয়েছে কিনা। দেখা যায় বাচ্চার পেট ভরে
শিশু বড় হয়ে উঠার সাথে তার চাহিদা অনুযায়ী খাবারের শক্তি ঘনত্ব বাড়াতে হবে যাতে ১ গ্রাম খাবারে ১.৫ থেকে ২.০ ক্যালরি থাকে আর তা করা