বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৬ কোটি শিশু (০-১৫ বছর)। আমাদের দেশে মোট অন্ধত্বের সংখ্যা প্রায় ৮ লাখ। সেখানেও শিশু অন্ধত্বের সংখ্যা প্রায় ৪০ হাজার। আবার
প্রায় প্রত্যেক শিশুই খাতার চেয়ে দেওয়ালে আঁকতে কিংবা লেখালেখি করতে পছন্দ করে। নিজের কল্পনায় রঙ মিশিয়ে দেওয়ালেই সে আপন মনে আঁকতে চায়। মনোবিজ্ঞানীদের মতে, শিশুকে
মাত্রই হাঁটতে শিখেছে এমন বয়েসী শিশুরা খাবার খেতে চাইবে না কিংবা ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের খাবার খেতে চাইবে- এমনটা খুবই স্বাভাবিক। সাধারণত, শিশুরা ঐ পরিমাণই খাবার
সকল প্রকার পানীয় বাচ্চাদের উপযোগী নয়। নিচের তালিকা ব্যখ্যা করবে আপনি বাচ্চাকে কখন কি দিবেন- বুকের দুধ: দুধে আয়রন ও অন্যান্য ভিটামিন আপনার বাচ্চার জন্য
ডেন্টাল ক্ষয়রোগ বা দাঁত ক্ষয় শিশুদের মধ্যে একটি সাধারণ ক্রনিক ব্যাধি। জাতীয় ওরাল হেলথ সার্ভে (2005) ও স্কুল চিলড্রেন (2006) অনুযায়ী, ৫ থেকে ৬ বছর
প্রায় বেশিরভাগ ছোটো বাচ্চাই কোনো কারণ ছাড়াই অন্য বাচ্চাকে আঘাত করে, কামড় দেয় বা মারামারি করে। এমনটা তারা কৌতূহলের বশেই করে এবং তারা বোঝেনা যে
১. একটা পরিবারে বিভিন্ন ঘটনা যেমন, নতুন শিশুর জন্ম নেয়া, কারও দুর্ঘটনা বা মৃত্যু, বাসা বদল, শিশুর দেখাশোনার দায়িত্বে থাকা লোক বদল, স্কুলে ভর্তি হওয়া
বাচ্চার গ্রোথ ভালো হলে অনেকেই বাচ্চার বয়স ছয় মাস হওয়ার আগেই বাচ্চাকে সলিড বা শক্ত খাবার দিয়ে থাকেন। এতে তেমন কোনো সমস্যা হয় না। যদি
১. যা সঠিক মনে হয় সেটা করুনঃ যে সিদ্ধান্তই নেয়া হোক না কেন, তা যেন আপনার, শিশুর এবং পরিবারের জন্য সঠিক হয়। কোনো একটি সিদ্ধান্ত
– জন্মের পর থেকেই শিশুকে শারীরিকভাবে সক্রিয় রাখা জরুরি। শিশু হামাগুড়ি দিতে শেখার আগেই তাকে কোনো কিছু ধরার জন্য হাত বাড়াতে ও কোনো জিনিস ধরতে