শিশুর বিকাশের জন্য পুষ্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের বিকাশ স্বাভাবিকভাবে না হলে বাবা মা চিন্তায় অস্থির হয়ে পড়েন। তাই শিশুর বিকাশে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে এমন
আমাদের শরীরে এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট ক্রমাগত বাড়ছে। এর অনেক কারণ রয়েছে। ধরুন গত বছর শিশুর অসুস্থতার কারণে এন্টিবায়োটিক দিতে হয়েছিল। তাই এ বছর যদি শিশুর ওই
প্রিল্যাকটিয়াল খাবার কি? শিশুকে জন্মের পর মায়ের দুধ না দিয়ে মধু, চিনির পানি, মিছরির পানি, সাধারণ পানি, সরিষার তেল, আটা বা চালের গুঁড়া, সুজি, গরুর
শিশুদের বিছানায় প্রস্রাব করা সমস্যাটা কোন রোগ নয় বরং এটি খুব স্বাভাবিক ঘটনা। সাধারণত শিশুর জন্মের পর দুই – তিনবছর পর্যন্ত ঘুমের ঘোরে বিছানায় প্রস্রাব
কি শিখছে আমাদের বাচ্চারা? পত্রিকা খুললেই খুনের খবর, টেলিভিশনে ভেসে আসে গুম আর ধর্ষণের খবর, মোবাইলে অশালীন ছবি, কথাবার্তায় অশালীনতা! এসব থেকে কি শিখছে আমাদের
শিশুকে মায়ের দুধের পাশাপাশি প্রতিদিন নিচের সব ধরনের খাবার থেকে কমপক্ষে ৪ ধরনের খাবার খাওয়াতে হবে। ১. প্রাণিজ খাবারঃ মাছ, ডিম, মাংস ও কলিজা। ২.
পরিবার থেকেই শিশু সুন্দর, মার্জিত আচরণ শেখে। শিশুর আচরণ গঠনে পরিবার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শিশুকে সুন্দর আচরণ শেখাতে শিশুর সঙ্গেও সুন্দর আচরণ করতে
মায়েদের দুঃশ্চিন্তার একটা কারণ হলো বাচ্চার খাওয়াদাওয়া। বাচ্চাকে খাওয়ানোর পরে অধিকাংশ মা-ই বুঝতে পারেন না যে বাচ্চা ঠিকমতো খেয়েছে কিনা। দেখা যায় বাচ্চার পেট ভরে
শিশু বড় হয়ে উঠার সাথে তার চাহিদা অনুযায়ী খাবারের শক্তি ঘনত্ব বাড়াতে হবে যাতে ১ গ্রাম খাবারে ১.৫ থেকে ২.০ ক্যালরি থাকে আর তা করা
উপকরণঃ – দুধ – চালের গুঁড়া – গাজর/পেঁপে/আপেল কুচি – গুড় উপকরণের পরিমাণ আপনি কতটুকু রান্না করবেন তার উপর নির্ভর করবে। প্রস্তুত প্রনালীঃ একটি পাত্রে