ওদের কে বুঝিয়ে ঘরে রাখাটা বেশ মুশকিলের কাজ। আর ঘরে ও সারাদিন দুষ্টুমি ও হৈ হুল্লা করতেই থাকে। এমতাবস্থায় বাচ্চাকে ঘরে শান্ত ভাবে ধরে রাখার

ওদের কে বুঝিয়ে ঘরে রাখাটা বেশ মুশকিলের কাজ। আর ঘরে ও সারাদিন দুষ্টুমি ও হৈ হুল্লা করতেই থাকে। এমতাবস্থায় বাচ্চাকে ঘরে শান্ত ভাবে ধরে রাখার
শিশুর ঘর ঠিক ভাবে সাজানো জরুরি। না হলে অন্য কারোর অসাবধানতায় শিশুটি শারীরিক ভাবে আঘাত পেতে পারে। শিশুর ঘরে কোন জিনিসগুলো রাখবেন না তা দেখে
শৈশব থেকে যেসব অভ্যাসে রপ্ত হয়ে ওঠা আপনার সন্তান, সেসবের রেশ থেকে যায় বড় হয়েও। অনেক অভিভাবক চান, শিশুকে ছোট থেকেই নিয়মানুবর্তী করে তুলতে। কিন্তু
এমন অনেক শিশুই আছে যারা দেরিতে হাঁটা শেখে। তবে শিশুর এই দেরি করে হাঁটা জিনগত কোন বৈশিষ্ট্য নয়। এটা মূলত নির্ভর করে চেষ্টার উপর। তবে
সারাদিনের খাটাখাটনির পর রাতে শুয়েছেন, সবে চোখের পাতা বন্ধ হয়েছে, এমন সময় তীব্র কান্নার আওয়াজ এর ধর মর করে উঠে বসলেন। আপনার ছোট্ট শিশুর ঘুম
সবচেয়ে পুষ্টিকর খাবার গুলির মধ্যে ডিম একটি সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। সারাদিনের কাজের শক্তি যোগাতে হোক, রোগবালাই দূরে হোক বা ক্লান্তি মিটাতে ডিমের জুড়ি
বাড়ন্ত বাচ্চার ওজন বাড়াতে প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ প্রোটিন: ছোট্ট শরীরের কোষগঠন থেকে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলা— এই সব কিছুর পিছনেই রয়েছে প্রোটিন। তাই প্রোটিনের অভাবে যেমন
করোনাকালে বিশ্বজুড়ে একটি বিষয় অবহেলিত থেকে যাচ্ছে তা হল শিশু-কিশোরদের মাঝে মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি। এ ব্যাপারে এখনই যদি কোনো পদক্ষেপ না নেয়া হয়, তাহলে শিশুরা
শুধু শিশু নয়, উপরের ক্লাসের অনেকেরই হাতের লেখা খুবই অসুন্দর হয়। হাতের লেখা সুন্দর হওয়াটাই এখন আপনার চিন্তার বিষয়। এমন চিন্তা দূর করতে প্রয়োগ করতে
সবসময় “না” বলবেন না: জানেন তো, নিষিদ্ধ জিনিসের ওপর মানুষের কৌতূহল বেশি। ছোট হলে কী হবে, ওই বাচ্চাগুলোর এসব জ্ঞান টনটনে। ওদের কোনও কাজের বিরোধিতা