সাধারণত বাচ্চারা শারীরিকভাবে সক্ষম হওয়ার পর থেকে তারা প্রস্রাব-পায়খানা নিয়ন্ত্রন করতে পারে। কোনো বাচ্চা ১ বছরেই পটি ব্যবহার শিখে আবার কেউ আরো দেরীতে শিখে। প্রতিটি
শিশুকে মায়ের দুধ দেবার সময় দেখতে হবে মা এবং শিশুর অবস্থান ও সংস্থাপন ঠিক আছে কিনা। মা ও শিশুর অবস্থান ও সংস্থাপন সঠিক না হলে
বাচ্চার বয়স ৬ মাস পূর্ন হলে বুকের দুধের পাশাপাশি ঘরে তৈরি স্বাস্থ্যকর পরিপূরক খাবার খাওয়াতে হয়। সহজে তৈরি করা যায় এমন একটি পরিপূরক খাবার হলো
হাইপোটনিক শিশু কি? স্নায়ুবিক জনিত সমস্যা যুক্ত শিশুর স্নায়ুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এধরনের সমস্যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যেমনঃ অপরিণত শিশু, Cerebral palsy ইত্যাদি। এই সমস্যা
এখনকার মায়েদের প্রধান সমস্যা তাদের বাচ্চা খেতে চায় না। খাওয়ার সময় হাতে মোবাইল দিয়ে রাখা বা ভয় দেখিয়ে খাওয়ানো একদমই উচিত নয়। কীভাবে বাচ্চাকে খেতে
আমরা এ যুগের বাবা মায়েরা আমাদের সন্তানদের নিয়ে এত বেশী চিন্তিত থাকি বোধ করি এ চিন্তার ফলশ্রুতিতেই আমাদের সন্তানের উপরে আমাদের বিভিন্ন বাড়াবাড়ি আর অত্যাচার
শিশুকে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ রাখার জন্য বাবা-মায়ের দায়িত্ব অনেক। তাই জানতে হবে শিশুকে শারীরিক ও মানসিক সুস্থ রাখার উপায় => শিশুদের শারীরিক ও মানসিক
বাচ্চারা মাছ খেতে চায় না মোটেও। কিন্তু পরিপূর্ণ পুষ্টি পেতে হলে খাবার তালিকায় অবশ্যই মাছ রাখতে হবে। মাছ না খাওয়া বাচ্চাদের জন্য ভিন্ন একটি রেসিপি
– খাদ্যে আয়রনের অভাবে শিশুর রক্তস্বল্পতা হয় এবং ভিটামিন-ডি এর অভাবে রিকেট রোগ হয়। ভিটামিন-এ এর ঘাটতি শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় ফলে শিশু
শিশু ত্বক ভালো রাখতে মালিশের বিকল্প নেই। এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই। জন্মের সময় যে শিশুর ওজন (১৫০০গ্রাম) স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকে তাদের ক্ষেত্রে মালিশের বিশেষ