শিশুর এলার্জির সমস্যা নিয়ে বাবা-মা সবসময়ই চিন্তিত থাকেন। এই এলার্জি নিয়েও মানুষের ভুল ধারণার অন্ত নেই। যেমনঃ ১. এলার্জিতে বেগুন-ডিম-চিংড়ি-গরুর গোশত খাওয়া যাবেনা এলার্জি হয়েছে
শিশু যখন থেকে শক্ত খাবার খাওয়া শুরু করবে তখন থেকেই তাকে বেশি করে পানি ও পাতলা ফলের রস খাওয়াতে হবে। ফলের পুষ্টিগুন সম্পর্কে আমরা সবাই-ই
শিশুদের পড়ে গিয়ে বা দূর্ঘটনায় মাথায় আঘাত পাওয়ার ঘটনা প্রায়ই ঘটে। সাধারণত শিশুদের মস্তিষ্কে আঘাত বা মাথায় আঘাত পাওয়ার কারণ হলোঃ – খাট থেকে ঘুমের
কিছু বাচ্চরা ডিম খেতে চায় না, আবার কেউ দুধ দেখলেই দৌড় দেয়। কিন্তু দুধ ও ডিমের পুষ্টি তো বাচ্চাকে দিতে হবে! মায়েরা চিন্তায় থাকেন কিভাবে
শিশুর শারীরিক বৃদ্ধির সাথে সাথে মনের জগতে দ্রুত পরিবর্তন ও মানসিক চাপ নানারকম কষ্টের সূত্রপাত ঘটায়। এই সকল চাপ কাটিয়ে উঠতে শরীরের কর্মতৎপরতা বাড়ানো দরকার।
১. ডাব: ডাবের পানিতে খনিজ বা ইলেকট্রোলাইটস আছে, যা ডেঙ্গু জ্বরে খুবই দরকারি। এজন্য ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীকে ডাবের পানি বেশি খেতে বলা হয়। ২. পেঁপে:
মুখের তালু কাটা বা ফাটল হলে মুখের পেছনের দিকে সামান্য একটি ছোট ফুটো থেকে শুরু করে বিশাল বড় আকারের গর্ত হতে পারে। তালুর ফাটলের সমস্যা
কথা বলতে শেখার আগেই শিশুর বধির হয়ে যাওয়ার কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে জন্মগত কারণ। যেমনঃ – গর্ভবতী মায়ের ডায়বেটিস – রুবেলা সংক্রমণ – সাইটোমেগালো ভাইরাস সংক্রমণ
সবাই চাই লম্বা হতে। কিন্তু লম্বা হওয়ার সহজ কোন উপায় নাই কারণ মানুষের লম্বা হওয়া নির্ভর করছে তার পরিবারের জিনের উপর। উচ্চতা বৃদ্ধির মূল উপাদান
বাচ্চা মাছ খেতে চায় না একদমই? মাছ দিয়ে এই খিচুড়ি রান্না করে বাচ্চাকে খাওয়ান, মাছের পুষ্টির পাশাপাশি বাচ্চা খুব মজা করে এই মাছের খিচুড়ি খাবে।