একই খাবার বাচ্চাকে বারবার দিলে খাবারে অরুচি দেখা দেয়, এতে বাচ্চা খাবার ঠিকমতো খেতে চায়না। এজন্য বাচ্চাকে দিতে পারেন ভুট্টা-আলুর স্যুপ। এটি যেমন স্বাস্থ্যকর, তেমনি
শিশুর খাদ্য
বাচ্চার বিকেলের নাস্তা নিয়ে চিন্তিত? বাচ্চাকে বিকেলের নাস্তায় বানিয়ে দিন গাজর-ডিম ভুজিয়া। ২ বছর থেকে বাচ্চাকে দিতে পারবেন। আসুন জেনে নেই রেসিপি… উপকরণঃ – ডিম,
বাচ্চার মন ভুলিয়ে দিতে বানিয়ে নিন চায়ের কাপে চকোলেট ব্রাউনি। ২ বছর বয়স থেকে বাচ্চাকে দিতে পারবেন এটি। আসুন জেনে নেই রেসিপি… উপকরণঃ – ডিম
বাচ্চাকে সলিড খাবার দিতে চাচ্ছেন? তাহলে বিনস পিউরি দিয়ে বাচ্চার সলিড খাবারের যাত্রা শুরু করুন। আলুর বদলে মেশাতে পারেন গাজরও। আসুন জেনে নেই রেসিপি… উপকরণঃ
ভিটামিন হল এমন মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস যা মানব দেহের সুস্থ কার্যকরীতার জন্য প্রয়োজনীয়। ভিটামিন ডি একটি অনন্য ভিটামিন যা একটি পরিবেশগত উৎস – সূর্যের আলো থেকে পাওয়া
দারুচিনি হল একটি জনপ্রিয় মশলা যা বিভিন্ন খাবার এবং বিভিন্ন বিকল্প ওষুধে একটি ভেষজ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। এটি মূলত দারুচিনি গাছের অভ্যন্তরীণ ছাল এবং কয়েকশো
আপনার সন্তানকে কঠিণ খাবার খাওয়ানো শুরু করার জন্য কোনও তাড়াহুড়ো নেই,কিন্তু যখন সেটির সময় হবে,তখন এই বিষয়ে আপনাকে বিভিন্ন বিকল্পের বিষয়ে বিবেচনা করতে হবে।যদিও এর
আপনার শিশুর ডায়েটে বিভিন্ন শক্ত খাবার আইটেম অন্তর্ভুক্ত করা তার জন্য উত্তেজনাপূর্ণ হতে পারে। এটি রান্না করা খাবার হোক বা সাধারণ ফল বা শাকসব্জি, এটি
বাচ্চার ওজন বাড়াবে কাঠবাদাম বা আমন্ড। ১২ মাস বয়স থেকে বাচ্চাকে বানিয়ে দিন সহজ এই রেসিপি। আসুন জেনে নেই রেসিপি… উপকরণঃ – কাঠবাদাম বা আমন্ড
বাচ্চার সুস্বাস্থ্যের জন্য বাচ্চার খাবারের দিকে নজর দিতে হবে। বাচ্চা পুষ্টিকর খাবার পাচ্ছে কি না তা দেখা প্রয়োজন। ৭ মাস বয়স থেকে বাচ্চাকে দিন চাল