ছোট বাচ্চার অসুখ লেগেই থাকে। এজন্য ঘরে মজুত করে রাখুন বিভিন্ন টোটকা। ৬ মাস বয়স থেকে বাচ্চাকে দিতে পারেন গ্রাইপ ওয়াটার। আসুন জেনে নেই রেসিপি…
শিশুর খাদ্য
এমন কিছু খাবার যেগুলো মস্তিষ্কের সঠিক বিকাশে সাহায্য করবে। জেনে নিন শিশুকে কোন কোন খাবার খাওয়াবেন। – শিশুকে পিনাট বাটার খেতে দিন। এতে থাকা ভিটামিন-এ
বাচ্চাদের খিদে বাড়ানোর ঘরোয়া টিপস জানাবো আজ। বছর খানেকের বাচ্চার জন্য কার্যকর হবে এটি। – লেবুর রস, বিট লবণ ও চিনি মেশানো পানি বাচ্চাকে খেতে
আপনার বাচ্চাকে রোগমুক্ত এবং সতেজ রাখতে বেশকিছু উপাদানের প্রয়োজন পড়ে। যার বেশিরভাগ পাওয়া যায় বাদাম-দুধে। এই পুষ্টিগুণে ভরপুর বাদাম-দুধ আপনার বাড়ন্ত বাচ্চাকে দিন। পুষ্টিত ঘাটতি
জ্যাম খেতে প্রায় সব বাচ্চাই ভালোবাসে। ঘরে বানানো স্বাস্থ্যকর জ্যাম খেতে দিন বাচ্চাকে। ১২ মাস বয়স থেকে বাচ্চাকে দিতে পারেন আপেলের জ্যাম। রেসিপি জেনে নিন…
আপনার বাচ্চা এক নাস্তা খেয়ে খেয়ে রুচি হারিয়ে ফেলছে? ১৮ মাস বয়স থেকে বাচ্চাকে দিতে পারেন সবজির প্যানকেক। পুষ্টিকর, সুস্বাদু, তুলতুলে, নরম কেকের রেসিপি দেখে
ছোট বাচ্চার খাবার রান্না করুন খাঁটি অলিভ অয়েল দিয়ে। স্বাদে-গুণে আপনার বাচ্চার প্রতিটা খাবার হয়ে উঠবে স্বাস্থ্যকর, অনন্য। আসুন জেনে নেই, অলিভ অয়েল বা জলপাইয়ের
শিশুর হজম ক্ষমতা বাড়াতে বার্লির ভূমিকা অপরিসীম। বার্লির পানি শিশুর হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। আসুন জেনে নেই রেসিপি! উপকরণঃ – বার্লি আধা কাপ, –
ইন্সট্যান্ট নুডলস বাচ্চার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এখন বাজারে সাধারণ নুডলসও পাওয়া যায় না। তাহলে বাচ্চার চাওমিন খাওয়ার স্বাদ মেটাবেন কীভাবে? বাড়িতেই বানান স্বাস্থ্যকর আটার নুডলস।
একই খাবার বারবার খাওয়ালে শিশুর খাবারের স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। তাই একই খাবার বারবার না দিয়ে, নতুন খাবার ট্রাই করুন। খুব সহজে বানিয়ে ফেলুন হরেক