শিশুর সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি পর্যাপ্ত ঘুম ও জরুরি। স্বাস্থ্যকর ও হজমের সহজ এমন খাবারই শিশুকে ঘুমাতে সাহায্য করবে। ডিম: ডিম শুধু উচ্চমানের
শিশুর খাদ্য
শিশুর বেড়ে উঠতে দৌঁড়-ঝাপ বা খেলাধুলার বিকল্প নেই। তাই বলে শুধু ফুটবল-ক্রিকেট খেললেই হবেনা। বেড়ে ওঠার জন্য আছে বিশেষ কিছু খেলা। আসুন জেনে নেই… ব্যাডমিন্টন
জন্মের পর থেকে পাঁচ মাস বয়স পর্যন্ত শিশুর জন্য মায়ের দুধ’ই যথেষ্ট। এসময়ের শিশুকে অন্য কোনো খাবার দেয়া উচিত নয়। পাঁচ মাসের পর থেকে মায়ের
কলিজা শিশুদের জন্য উপকারী বিধায় বেশিরভাগ মায়েরাই শিশুকে কলিজা খাইয়ে থাকেন কিন্তু বর্তমানে কলিজা খাওয়ানো আর বিষের বোতল খাওয়ানো একই সমান হয়ে গিয়েছে। কলিজা হলো
শিশুর মস্তিষ্ক গঠনের সময় এমন কিছু খাবার রাখতে হয় যেগুলো মস্তিষ্কের সঠিক বিকাশে সাহায্য করবে। জেনে নিন শিশুকে কোন কোন খাবার খাওয়াবেন… – শিশুকে পিনাট
শিশুর খাবার দাবারে নজর দিলেই ঘুমের সমস্যা অনেকটা কেটে যাবে। তাই শিশু এগুলো নিয়ম করে খাচ্ছে কিনা জেনে নিন এই ফাঁকে। দুধ: রাতে শোয়ার আগে
শিশুর ডায়াপার ব্যবহারের যেমন সুবিধা রয়েছে তেমনি আবার অসুবিধায় রয়েছে। দীর্ঘক্ষন ডায়াপার ব্যবহারের কারণে শিশুর ত্বকে ফুসকুড়ি বের হতে পারে। কারণ শিশুর ত্বক অনেক কোমল
বাচ্চা সলিড খাবার খাওয়া শুরু করলে বুকের দুধের পাশাপাশি সলিড খাবার থেকেও পুষ্টিগ্রহণ শুরু করে। জেনে নিন পুষ্টিকর জাউ-এর রেসিপি… উপকরণঃ – ১ কাপ চাল
শিশুকে খাবার খাওয়ানো নিয়ে দুশ্চিন্তা যেন বাবা-মায়ের নিত্যসঙ্গী। কি করলে শিশু আগ্রহ নিয়ে খাবে জেনে নিন সে সম্পর্কে। – শিশুর সামনে তার খাদ্যভ্যাস নিয়ে বারবার
১২ মাস থেকে বাচ্চাকে এই পরিজ পাউডার বা সেরেলাক খেতে দিতে পারেন। ওজন বাড়বে, সেই সাথে মিলবে প্রয়োজনীয় পুষ্টিও। উপকরণঃ – ভালো চিড়া ১ কাপ,