সকাল ৭টা থেকে ৮টা, বুকের দুধ অথবা ৬-৮ আউন্স দুধ। সকাল ১০টা, ৪-৬টেবিল চামচ সুজি বা খিচুড়ি, ৪-৬ টেবিল চামচ চটকানো ফল। দুপুরে বুকের দুধ
শিশুর খাদ্য
ছোট শিশু একেবারে বেশি খেতে পারে না। তাই তাদের বারে বারে অল্প করে খাবার দিতে হবে। কিন্তু লক্ষ্য রাখতে হবে যেন খাবারে অতিরিক্ত পানি না
শহরের ফাস্টফুড খেয়ে বেড়ে ওঠা শিশু কিশোররা এই খাবারের নামই শোনেনি অনেকে। কিন্তু অনেক তরুণ রয়েছেন, যারা ছোট বেলায় আমের দিনে দাদির হাতের যবের ছাতু
শিশুর বয়স যখন ছয় মাস, তখন মায়েদের চিন্তা বুকের দুধের পাশাপাশি শিশুকে কী খাওয়াবেন। কেননা, শিশুর ছয় মাস হলেই বুকের দুধের পাশাপাশি বাড়তি খাবার দিতে
দন্ত বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চিবিয়ে খেলে শক্তিশালী হয় দাঁত। তাঁদের যুক্তি, চেবানোর সময় মুখে বেশি করে লালা উৎপন্ন হয়। ফলে দাঁতের ফাঁকে জমে থাকা খাবার দূর
রেসিপির বর্ণনা এবং পুষ্টিগুণঃ কলিজার খিচুড়ি অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু একটি খাবার। এই রেসিপিতে কলিজা ব্যবহার করা হয়েছে যাতে উচ্চ মানের পুষ্টি উপাদান যেমন –
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়া ইউনিভার্সিটি কয়েকজন গবেষক একটি সমীক্ষা চালান। ওই সমীক্ষায় দেখা গেছে, যেসব শিশু সপ্তাহে অন্তত একদিন হলেও মাছ খায় তারা অন্য শিশুদের (মাছ
শীতের সময় শিশুরা এমন খাবার পেতে চায় যার ফলে গলা ব্যথা, জ্বর, নিউমোনিয়া, পেটে ব্যথা, কানে ব্যথা, অ্যাজমা দেখা দেয়।তাই শীতকালে শিশুকে খাবার দেওয়ার বিষয়ে
পুষ্টিতে ভরপুর, ওটস এর অনেকগুলি স্বাস্থ্যকর উপকার রয়েছে বিশেষত শিশুদের জন্য। তাদের মধ্যে কিছু হল: ১. খনিজ সমৃদ্ধ: ওরা এমন খনিজ পদার্থ যুক্ত যা আপনার
শীতে শিশুকে যেমন গরম রাখতে হবে, ঠিক তেমনই তাদের সুরক্ষায় খাবারের প্রতিও নজর দিতে হবে। কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো শীতে খাওয়ালে শিশুর স্বাস্থ্যে খারাপ প্রভাব ফেলে।