আবহাওয়ার কারণেও অনেক বাচ্চার ঘাম হয়। ঘাম হওয়ায় বাচ্চার শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যায়। যার ফলে সে ডিহাইড্রেশনে ভুগতে পারে। অন্যদিকে পালং শাকে রয়েছে ৯২
শিশুর খাদ্য
বাচ্চারা খুব কম খাবার খায়। তাই যেটাই খাওয়ান, বাচ্চা সার্বিক পুষ্টি পেয়ে যায়। বার্লি সে দিক দিয়ে ভরসার যোগ্য, সেই সাথে নিরাপদও। একই রকম খাবার
বাচ্চার খাবার নিয়ে বিশেষ কিছু সতর্কতা!! ১. বাচ্চাকে একসাথে বা একদিনে ডিম-মাছ-মাংস অনেক রকম খাবার খাওয়াবেন না। নতুন কোনও আমিষ দিলে সেটা কম কম পরিমাণে
বাচ্চাকে খেজুর খাওয়ানোর ৬ উপকারীতা! ১০+ মাস থেকেই খাওয়াতে পারবেন খেজুর! ১. কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি: খেজুরে থাকা ফাইবার বাচ্চার টয়লেট নিয়মিত করবে। শরীর আদ্র থাকবে এবং
মায়ের দুধের বিকল্প কিছু নেই। জন্মের পর থেকে প্রথম ছয় মাস শিশুকে শুধু মায়ের দুধ দেওয়া হয়। ছয় মাসের পর থেকে মায়ের দুধের পাশাপাশি শক্ত
শরীরে যখন হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায় তখন তাকে রক্তস্বল্পতা বলে। রক্তস্বল্পতা শিশু থেকে বয়স্ক সবার হতে পারে। বাচ্চাকাল থেকেই রক্তস্বল্পতা শুরু হয়, আবার বড় বয়সেও
জন্মের পর প্রথম ছয় মাস শিশু মায়ের বুকের দুধের উপর নির্ভরশীল থাকে। ছয় মাস পর ধীরে ধীরে বাইরের খাবারের সাথে তার পরিচিত হয়। বড়দের মতো শিশুরাও
সবথেকে বড় সুবিধা হলো সাবুদানা খুব সহজে হজম হয়। এছাড়াও এটি কোষ্ঠকাঠিন্য এবং এক বছরের শিশুর পেটের বিভিন্ন অসুখ যেমন গ্যাস, অম্বল, ডায়রিয়া, ইত্যাদি সারাতে
ঘী বাচ্চাদের জন্য খুবই উপকারী। বিশেষ করে ওজন বাড়াতে অনেক সাহায্য করে। আজ জেনে নিন ঘী মেশানো একটি খাবার রেসিপি। যেটাতে ঘী এর পাশাপাশি ভাত
শিশুর বয়স ৬ মাস হলে আমরা বাড়তি খাবার খাওয়ানো শুরু করি। এসময় কোন শক্ত খাবার বাচ্চার জন্য ভালো আর কিভাবে দেওয়া উচিত সেটা নিয়ে সব