শিশুর খাদ্য

দেহের কাঠামো গঠিত হয় অস্থি বা কঙ্কাল দিয়ে। যা বহন করে সমগ্র মানব শরীরকে। শিশুর হাড়ের গঠনে, ক্যালসিয়াম, ফসফেট, ম্যাগনেসিয়াম তো লাগেই কিন্তু ক্যালসিয়াম যেন

মাছের ডিমের পুষ্টিগুণ এতবেশি যে, স্বাস্থ্য রক্ষায় এর তুলনা হয় না। এতে রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণ চর্বি, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, লৌহ, ফসফরাস। মাছের ডিমের তৈরি প্রতিটি খাবারই

রাতের খাবার পনির পরোটা (উপকরণঃ) ১। ঘষে নেওয়া পনির ২ কাপ ৩। গরম মসলা ৪। নুন ৫। আদা বাটা ১ ইঞ্চি ৬। অল্প ধনেপাতা কুচি

সকাল ৭ টাঃ  নাস্তা অর্থাৎ সবাই যা খায়। ডিম, রুটি, ভাজি, হালুয়া, চিড়ে, মুড়ি, খৈ। সকাল ১০ টাঃ হালকা নাস্তা, বিস্কুট, ফল, দুধ ইত্যাদি। সকালে

ডিমের সুজি শিশুদের জন্য একটি প্রধান খাবার যাতে থাকে সুজি, ডিম, গুড় এবং তেল। সুজি আমাদের দেশের শিশুদের প্রথম বাড়তি খাবার হিসেবে অধিক প্রচলিত। এত

সাবুদানার এইসব রান্নাগুলো সহজেই বানানো যায়, আপনি নানাভাবে এগুলি তৈরী করতে পারেন এবং এগুলি অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর! আপনার শিশুর জন্য সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদু খাবারের একটি

৬-২৩ মাস বয়সের শিশুদের ৫ টি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টিকর রেসিপি ! জন্মের ১ ঘন্টার মধ্যে শিশুকে শাল দুধ খাওয়াতে হবে। ৬ মাস বয়সের পর থেকে মায়ের

ন্তানের বয়স ও উচ্চতার সঙ্গে ওজনের একটা নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। ওজন বেশি হলে যেমন শঙ্কা রয়েছে তেমনি ওজন খুব কম হলেও তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

অনেক শিশুই ঠিকমতো খেলাধুলা করতে পারে না। এ ছাড়া চর্বি এবং ফাস্টফুড-জাতীয় খাদ্যাভ্যাসও অনেক বেড়ে গেছে শিশুদের। এর ফলে ওজন বেড়ে যাচ্ছে তাদের। এ থেকে

সাবুদানা (সাগু) কেন আপনার শিশুসন্তানের প্রথম খাদ্য হওয়া উচিত? সাবুদানা খুব সহজে হজম হয়। এছাড়াও এটি কোষ্ঠকাঠিন্য এবং এক বছরের শিশুর অন্যান্য পেট ঘটিত অসুখ