সন্তানের স্বাস্থ্য সঠিক রেখে তাকে পৃথিবীর আলো দেখানো সব মায়ের কাছেই এক চিন্তার বিষয়। কিন্তু সবসময় তা হয়ে ওঠে না। কম ওজনের সন্তানের স্বাস্থ্যও তেমনই
শিশুর খাদ্য
আমাদের কোনও রোগ হলে প্রায়ই চিকিৎসকরা ডাবের জল খাওয়ার পরামর্শ দেন। এমনকি, ত্বকের কোনও সমস্যায়ও চিকিৎসকরা ডাবের জল লাগানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এখন জেনে নেওয়া
শিশুর জীবনের প্রথম বছর তার জন্য উপযুক্ত খাবারগুলি প্রত্যেক মা-বাবার চয়ন করা উচিত, কারণ এই সময়কালেই শিশুর বৃদ্ধির হার বেশি থাকে। সুতরাং, শিশুর প্রথম বছরের
রেসিপির বর্ণনা এবং পুষ্টিগুণ “পুষ্টি গুড়া” ৬-৮ মাসের শিশুদের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি প্রধান খাবারের তালিকায় রাখা হয়েছে এবং প্রস্তুতে চালের গুড়া, ডালের গুড়া,
নরম মিশ্রণের খাদ্য সহজ, স্বাস্থ্যকর এবং পরিপূরক। এটা তৈরি করা খুব কষ্টকর না আর এটা খুব কম সময়ের মধ্যে বানিয়ে ফেলা যায়। একএক সময় একএক
সন্তানদের জন্য কোন খাদ্য ভাল এই ভাবনাতে মায়েরা দ্বিধাগ্রস্ত থাকেন; বিশেষ করে নতুন যাঁরা মা হয়েছেন তাঁরা। আপনি যেটা ভাবছেন সবসময় সেটাই বাচ্চাদের খাওয়ান যায়
৬ মাস থেকে শিশুকে বাড়তি খাবার দেয়ার প্রয়োজন হয় কারন এই সময়ে বাড়ন্ত শিশুদের প্রয়োজনীয় খাবারের চাহিদা শুধুমাত্র বুকের দুধের মাধ্যমে মেটানো যায় না।জন্মের প্রথম
চলুন দেখে নেয়া যাক ১২ মাস থেকে ৫ বছরের বাচ্চাদের জন্য পারিবারিক পদ্ধতিতে ্পুডিং প্রস্তুত প্রনালি উপকরনঃ সাগু ২ চা চামচ দুধ ১টি গ্লাসের ৪ ভাগের
৯ মাস থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুর খাবারের চার্ট। এ সময় শিশুকে নিজে খাওয়ানো শেখাতে হবে। মেলামাইন বা স্টিলের বাটিতে খাবার দিয়ে পরিষ্কার স্থানে শিশুটি
ফলের জুস নিয়ে আলোচনা করার আগে মায়েদের জানা দরকার যে বর্তমানে ফরমালিনের বিষ তো আছেই কিন্তু তার চেয়ে চিন্তার কারণ হলো ফলের পুষ্টিগুন কমে যাচ্ছে।