বাড়ির পরিচিত পরিসরে সে চনমনে, প্রাণোচ্ছল। অথচ বাইরের লোকজনের সামনে এলেই গুটিয়ে যায়। এমনকি, কোন অসুবিধা হলেও মুখ থেকে রা সরে না। খেলতে যাওয়া, অন্যদের
করোনাকালে বিশ্বজুড়ে একটি বিষয় অবহেলিত থেকে যাচ্ছে তা হল শিশু-কিশোরদের মাঝে মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি। এ ব্যাপারে এখনই যদি কোনো পদক্ষেপ না নেয়া হয়, তাহলে শিশুরা
সাধারণত শীতকালে শিশুরা বেশি অসুস্থ হয়ে থাকে। ঠান্ডা-কাশি, জ্বর, এলার্জি এগুলো খুব সাধারণ ব্যাপার এসময়। শীতের সময় ভেবে আমরাও শিশুদের পানি ধরতে দেই না, বাইরে
শিশুর সঙ্গে আপনার বন্ধন যেন সবসময় অটুট থাকে, সেজন্য তার সঙ্গে আরো আন্তরিক ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলুন। পরিবারের সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকা, সবকিছু ছোট
আজকের সুস্থ-সবল ও বুদ্ধিদীপ্ত শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। তাই ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের কর্ণধার এই শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বুদ্ধির বিকাশে পিতা-মাতা, পরিবার, সমাজ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে অগ্রণী
শৈশবকাল রঙ্গিন করে তুলতে মা-বাবার ভূমিকায় সবচেয়ে বেশি। শৈশবের স্মৃতি টুকু পরোক্ষভাবে হলেও তার সমস্ত জীবনকে প্রভাবিত করে। আবেগ, সামাজিকতা এবং বুদ্ধিদীপ্ত মনোভাব এই তিন
যেসব বাচ্চারা নির্দিষ্ট সময়ের আগেই জন্মগ্রহণ করে বা জন্মের সময় ওজন খুব কম থাকে, তাদের সাধারণ বাচ্চাদের তুলনায় বেশি পরিমাণে আয়রনের প্রয়োজন হয়। জেনে নিন
প্রতি ৫ জনের ১ জন কিশোর-কিশোরীর অবসাদ ডিপ্রেশনে ভোগে। বিশেষ করে বয়সন্ধির সময় তাদের মধ্যে এই সমস্যাগুলো গুরুতর আকার ধারণ করে। এছাড়াও বর্তমানে বেশিরভাগ পরিবারই
সন্তান প্রতিপালন আজকাল মা-বাবার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর সন্তানকে সঠিক মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা আরো কঠিন হয়ে পড়েছে। কারণ আজকাল ছেলে মেয়েরা একটু
সন্তানের সাফল্যই বাবা-মায়ের সবচেয়ে বড় আনন্দের বিষয়। সন্তানকে সেভাবেই মানুষ করতে হয়, যাতে সে সফল হবেই। সন্তানের সাফল্যের জন্য বাবা-মায়ের এই কাজগুলো অবশ্যই করা দরকার।