ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি জানা থাকলে রক্তক্ষরণ কমাতেও আচমকা ধেয়ে আসা বিপদে তা কাযে আসে। প্রাথমিক যত্নে খানিকটা আরামও বোধ করেন মানুষ। তাই জেনে নিন হঠাৎ
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়া ইউনিভার্সিটি কয়েকজন গবেষক একটি সমীক্ষা চালান। ওই সমীক্ষায় দেখা গেছে, যেসব শিশু সপ্তাহে অন্তত একদিন হলেও মাছ খায় তারা অন্য শিশুদের (মাছ
প্রতিটা মা ভয়ে ভয়ে থাকেন, যখনই তার শিশুটি কাঁদে। আপনার বাচ্চা সুস্থ কি না তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করার জনহ আপনি ব্যাকুল। তার ওপর
শীতের সময় শিশুরা এমন খাবার পেতে চায় যার ফলে গলা ব্যথা, জ্বর, নিউমোনিয়া, পেটে ব্যথা, কানে ব্যথা, অ্যাজমা দেখা দেয়।তাই শীতকালে শিশুকে খাবার দেওয়ার বিষয়ে
পুষ্টিতে ভরপুর, ওটস এর অনেকগুলি স্বাস্থ্যকর উপকার রয়েছে বিশেষত শিশুদের জন্য। তাদের মধ্যে কিছু হল: ১. খনিজ সমৃদ্ধ: ওরা এমন খনিজ পদার্থ যুক্ত যা আপনার
শিশুর মস্তিষ্কের শক্তি বৃদ্ধিতে একটি বড় ভূমিকা রয়েছে। যা খাবার থেকে পাওয়া সম্ভব। তাই আজ জেনে নিন এমন একটি খাবার সম্পর্কে যা শিশুর মস্তিষ্কের শক্তি
শীতে শিশুকে যেমন গরম রাখতে হবে, ঠিক তেমনই তাদের সুরক্ষায় খাবারের প্রতিও নজর দিতে হবে। কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো শীতে খাওয়ালে শিশুর স্বাস্থ্যে খারাপ প্রভাব ফেলে।
আপনার সন্তান যখন স্কুল শেষে কিংবা খেলাধুলার পরে ক্লান্ত হয়ে পড়ে তখন দুধ হলো শক্তি প্রদান-এর কার্যকরী জিনিস। বাচ্চারা দুধ খেতে চায় না। এজন্য ঘরেই
বাচ্চার ওজন বাড়ানোর জন্য সব খাবার কিন্তু নিরাপদ নয়। তবে ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকলে তবেই বাড়ানোর চিন্তা করবেন। ১. খিচুড়ি: অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুদের জন্য
খাওয়ার বিষয়টি নিয়ে শিশুরা সবচেয়ে বেশি ঝামেলা করে। না খাওয়ার অজুহাত, হাজারটা বায়না পূরণ করেও না খাওয়া- প্রায় সব শিশুর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ রয়েছে মা