সন্তানের উচ্চতা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে জিন। এটি একমাত্র ফ্যাক্টর নয় যা উচ্চতাকে প্রভাবিত করে। আশেপাশের পরিবেশ, খাবার, শরীরচর্চা এসব ও শিশুর উচ্চতা নির্ধারণে
শৈশব থেকে যেসব অভ্যাসে রপ্ত হয়ে ওঠা আপনার সন্তান, সেসবের রেশ থেকে যায় বড় হয়েও। অনেক অভিভাবক চান, শিশুকে ছোট থেকেই নিয়মানুবর্তী করে তুলতে। কিন্তু
ছোট শিশুদের সবকিছু মুখে দেওয়ার অভ্যাস। একটু অসাবধান হলেই মুখে দেওয়া এই বস্তু শ্বাসনালীতে আটকে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে। এ ধরনের দুর্ঘটনা যত দ্রুত শনাক্ত
সুন্দর ত্বক কে না চায়! আমরা বড়রা নিজেরা চেষ্টা করি তো বটেই, সেইসঙ্গে চেষ্টা করি ছোট শিশুদের ত্বকেরও পরিচর্যা করতে শৈশব থেকেই যাতে বড় হয়ে
সব বাবা-মা’ই তাদের সন্তানের জন্য যথাসাধ্য পরিশ্রম করেন। তাদের খেলনা কিনে দিতে অনেকের একটু বেশি পরিশ্রম করেন আবার অনেকে শিশুদের খেলনা দিয়ে বড় করতে নারাজ,
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়। আজ ছোট থেকেই আপনার সন্তানকে স্বপ্ন দেখাতে শেখান। ছোট ছোট কাজ করতে দিয়ে ওর মধ্যে দায়িত্ববোধ করে তোলার চেষ্টা করুন।
এমন অনেক শিশুই আছে যারা দেরিতে হাঁটা শেখে। তবে শিশুর এই দেরি করে হাঁটা জিনগত কোন বৈশিষ্ট্য নয়। এটা মূলত নির্ভর করে চেষ্টার উপর। তবে
সারাদিনের খাটাখাটনির পর রাতে শুয়েছেন, সবে চোখের পাতা বন্ধ হয়েছে, এমন সময় তীব্র কান্নার আওয়াজ এর ধর মর করে উঠে বসলেন। আপনার ছোট্ট শিশুর ঘুম
কলিজা বাচ্চার জন্য উপকারী বিধায় বেশিরভাগ মায়েরাই বাচ্চাকে কলিজা খাইয়ে থাকেন কিন্তু বর্তমানে কলিজা খাওয়ানো আর বিষের বোতল খাওয়ানো একই সমান হয়ে গিয়েছে। কলিজা হলো
সবচেয়ে পুষ্টিকর খাবার গুলির মধ্যে ডিম একটি সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। সারাদিনের কাজের শক্তি যোগাতে হোক, রোগবালাই দূরে হোক বা ক্লান্তি মিটাতে ডিমের জুড়ি