নাগরিক জীবন, যন্ত্রের দাপট আর প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনার ব্যস্ততায় এ যুগের শিশুরা তাদের বাসা আর বিদ্যালয়ের চার দেয়ালের মধ্যে ক্রমেই আবদ্ধ হয়ে পড়ছে। বাইরের মুক্ত পরিবেশে
সোনামনির যত্ন
বড় তোয়ালে বা কম্বলে শিশুর সারা শরীর জড়িয়ে রাখার প্রাচীন পদ্ধতিটি কতটুকু স্বাস্থ্যকর, তা নিয়ে এবার প্রশ্ন উঠেছে। এভাবে রাখার ফলে শিশু দুই হাত স্থির
শিশুর মেধা বিকাশে খাবার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে কিছু খাবার আছে, যা নিয়মিত গ্রহণের ফলে শিশুর মনোযোগ, স্মরণশক্তি এমনকি মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি
শিশুর লালনপালনের ক্ষেত্রে অনেকের মধ্যে নানা ভুল ধারণা রয়েছে। এগুলোর কারণে মা ও শিশু উভয়েই স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ে। এমন কিছু ভুল ধারণা নিয়ে আজকের আলোচনা। ১.
শিশুদের ত্বক খুবই সংবেদনশীল ও নরম। সংক্রমণ বা অ্যালার্জি-জাতীয় সমস্যায় খুব দ্রুত আক্রান্ত হয়। আর শিশুদের সাধারণ খোসপাঁচড়া থেকেও কিডনি রোগ, বাত জ্বরের মতো জটিলতা
শীতের শুরুতে শিশুদের চট করে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।আবার বেশি ভারী কাপড় চোপড় পরালে ঘেমেও ঠান্ডা লাগতে পারে। তাই দরকার সার্বক্ষণিক খেয়াল। —হালকা কুসুম গরম
শীত এসে গেছে। তবে এখনও জেঁকে বসেনি। অসুখ-বিসুখ এরই মধ্যে জেঁকে বসতে শুরু করেছে। বিশেষ করে শিশুদের। শীতে শিশুদের সর্দি, কাশি, জ্বর, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট সহ
শিশুদের ফিডারে করে খাওয়ানোর ব্যাপারে সতর্ক করেন অনেক বিশেষজ্ঞ। তবে কোনো শিশু বুকের দুধ না পেলে বা খেতে না পারলে সে ক্ষেত্রে ফিডার দেওয়া যেতে
পরের বার যখন বাড়ির খুদে সদস্যটাকে কোলে নিয়ে বাড়ির এদিক ওদিক হাঁটবেন তখন খেয়াল করে দেখবেন, আপনি ঠিকই ওকে বাম কোলে ধরে আছেন। হয়তো স্বাভাবিকভাবে
মাঘের শীতে নাকি বাঘ পালায়! বাঘ পালানোর মতোই শীত পড়েছে এবার। তীব্র এই শীতে শিশুদের অবস্থা খুবই নাজুক, কারণ এমন আবহাওয়ায় সহজেই তারা আক্রান্ত হয়