সদ্যোজাত শিশু অর্থাৎ নবজাতকের সুস্থতায় আমরা সবসময় চিন্তিত থাকি। বাবা মায়ের চেয়ে অনেক ক্ষেত্রে অন্যদের চিন্তাটা একটু বেশিই হয়ে যায়। বেশি বেশি চিন্তা থেকে বেশি
সোনামনির যত্ন
র’ক্ত স্বল্পতা বা র’ক্তশূন্যতা শিশুদের একটি প্রচলিত সমস্যা। যদি সময়মতো চিকিৎসা না করা হয় এটি প্রা’ণঘা’তী হতে পারে। এটি শিশুর বৃদ্ধিকে বা’ধাগ্রস্ত করে। শিশুর শরীরে
‘ধুর! শীতে তো বাচ্চার একটু হালকা সর্দি-কাশি হবেই, তাই বলে আবার ডাক্তার দেখাতে হবে নাকি? শুধু শুধু গাঁটের পয়সা খরচ। তার চেয়ে পাড়ার দোকান থেকে
শিশুদের অসুখের মধ্যে টনসিলাইটিস বা টনসিলে প্রদাহ অহরহই দেখা যায়। প্রায়ই এ কারণে শিশুদের অস্ত্রোপচার করতে হয়। টনসিলাইটিস সাধারণত স্ট্রেপট্রোকক্কাস নামক ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে হয়ে থাকে।
ছেলেমেয়েদের লম্বা করার জন্য মায়েদের প্রতিযোগিতা বর্তমানে যেন মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। টিভি খুললেই বিজ্ঞাপন, ‘ঝুলন্ত বাবু’ হয়ে একটি ছেলে ঝুলছে আর অন্যরা তাকে উপহাস
শিশুকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে। তবে প্রথম দিকে দৈনিক গোসল না করালেও চলে, যদি মলত্যাগ ও প্রস্রাবের পর শিশুকে ভালোভাবে পরিষ্কার রাখা যায়। শিশুকে পরিচ্ছন্ন
এ সময়টায় শিশুর সর্দি লাগার মতো সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে। নবজাতক থেকে শুরু করে স্কুলগামী শিশু—সবার মা-বাবা এই হঠাৎ সর্দির সমস্যা নিয়ে পাড়ার মোড়ের ফার্মেসির
সদ্যোজাত শিশুকে কীভাবে শোয়াব, কী রকম বালিশ ব্যবহার করব, কেমন করে শোয়ালে মাথা গোল আর সুন্দর হয়—এমন নানান ভাবনা অনেকের মধ্যে রয়েছে। ঠিকভাবে না শোয়ানো
প্রশ্ন: শিশুদের একটানা কতক্ষণ ডায়াপার পরিয়ে রাখা যায়? উত্তর: যখনই মনে হবে ডায়াপার প্রস্রাব-পায়খানার কারণে ভিজে গেছে বা শিশু অস্বস্তি বোধ করছে, তখনই পাল্টে দিতে
শীতে অনেক শিশুই আক্রান্ত হয় শীতকালীন ডায়রিয়ায়। এ সময় জীবাণু সংক্রমিত বাতাসের মাধ্যমেই ডায়রিয়া বেশি হয়। এ জন্য এ সময়ে শিশুর প্রতি যত্ন নিতে হয়।