শিশু মাত্রই সে স্পর্শকাতর। বিশেষত শিশুদের ত্বক নরম হওয়ায় খুব সহজেই তাঁরা নানারকম সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে পরে। বিশেষ করে জন্মের পরের কয়েক মাস বেশিরভাগ শিশুই
সোনামনির যত্ন
বড়দের মনের অবস্থা সম্পর্কে ছোট্ট শিশুরা কিছুই বুঝতে পারে না— এমন ধারণা অনেকের মধ্যেই রয়েছে। কিন্তু মার্কিন গবেষকদের দাবি, শিশুরা তাদের আশপাশের মানুষের আতঙ্কিত মনোভাব,
বয়স ভেদে ঘুমের সময় ও ক্ষণ আলাদা, যা মেনে চললে ঘুম নিয়ে অহেতুক উৎকণ্ঠার অবসান হবে। তিন মাস বয়স পর্যন্ত শিশুরা দিনে ১৬-২০ ঘণ্টা ঘুমাবে।
শিশুর নাক দিয়ে যখন প্রায়ই পানি ঝরে তখন বিষয়টি নিয়ে বাবা-মা চিন্তিত না হয়ে পারেন না। নাকের এই পানিকে সরাসরি পানি না বলে শ্লেষ্মা বলাই
শিশুরা খুব সহজেই পানিশূন্যতায় আক্রান্ত হয়। কারণ, তাদের শরীরের কোষের বাইরের তরলের পরিমাণ বেশি। তার ওপর চাহিদার কথা মুখ ফুটে ভালোভাবে প্রকাশও করতে পারে না।
ছোট শিশুকে নিয়ে আমাদের আনন্দের সীমা থাকে না। নতুন অতিথির আগমনে চারদিক যেন আলোকিত হয়। উন্মাদনারও যেন শেষ নেই। কিন্তু আনন্দের আতিশয্যে অনেক সময় নিজের
একটি পুষ্টিগুণে ভরপুর খাদ্যতালিকা বাড়ন্ত শিশুর জন্য খুব জরুরি। বাড়ন্ত বয়সে শরীরে কিছু প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও মিনারেলের প্রয়োজন হয়। তবে ব্যস্ত জীবনযাপনের জন্য বাবা-মা হয়তো
থাইরয়েড হরমোন শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ ও বৃদ্ধিতে সরাসরি ভূমিকা রাখে। জন্মের পর প্রথম তিন বছরে একটি শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ সমাপ্ত হয়, যার সিংহভাগই হয় প্রথম
শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশের তথ্য-উপাত্ত কাজে লাগিয়ে ‘ডেভেলপমেন্ট ডিসঅর্ডার’ বা প্রতিবন্ধিতার সমস্যা-সংক্রান্ত আগাম ধারণা পাওয়া যেতে পারে। মানব শিশুর মস্তিষ্ক এতটাই দ্রুত বাড়ে যে প্রথম ৯০
শিশুরা সাধারণত বড়দের চেয়ে দ্রুত অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বড়দের তুলনায় কম থাকে। যদি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভাল থাকে, তবে বাইরের জীবাণু,