জন্মের পর প্রথম ছয় মাস শিশু মায়ের বুকের দুধের উপর নির্ভরশীল থাকে। ছয় মাস পর ধীরে ধীরে বাইরের খাবারের সাথে তার পরিচিত হয়। বড়দের মতো শিশুরাও
আমাদের মা দাদীরা মনে করেন চুল কামিয়ে বা ন্যাড়া করে ফেললে চুল ঘন বা কালো হয়ে গজায়। এই কারনেই বাবা মা থেকে শুরু করে প্রায়
সবথেকে বড় সুবিধা হলো সাবুদানা খুব সহজে হজম হয়। এছাড়াও এটি কোষ্ঠকাঠিন্য এবং এক বছরের শিশুর পেটের বিভিন্ন অসুখ যেমন গ্যাস, অম্বল, ডায়রিয়া, ইত্যাদি সারাতে
ঘী বাচ্চাদের জন্য খুবই উপকারী। বিশেষ করে ওজন বাড়াতে অনেক সাহায্য করে। আজ জেনে নিন ঘী মেশানো একটি খাবার রেসিপি। যেটাতে ঘী এর পাশাপাশি ভাত
শিশুর বয়স ৬ মাস হলে আমরা বাড়তি খাবার খাওয়ানো শুরু করি। এসময় কোন শক্ত খাবার বাচ্চার জন্য ভালো আর কিভাবে দেওয়া উচিত সেটা নিয়ে সব
নানান কারণে শিশুর রুচি কমে যেতে পারে। শিশুর রুচি নিয়ে বাবা মা সবসময় চিন্তিত থাকেন। শিশুর রুচি কমে যাওয়ার প্রধান কিছু কারণ সম্পর্কে জেনে নিন
প্রতিটি মা চান তার সন্তান যেন শক্তিশালী হয়। আপনার সন্তান যখন স্কুলের পরে বা খেলা ধুলা করার পরে ক্লান্ত হয়ে ঘরে ঢোকে তখন দুধ হল
প্রায় মানুষকে বলতে শোনা যায় যে দুধ তাদের পেটে সহ্য হয় না। মানে, গরুর দুধ খেলেই, এসিডিটি, বদহজম এমনকি কারো কারো ডায়রিয়াও হয়। আমরা জানি
আমাদের সন্তানদের কোনও রোগ বা উপসর্গকে অবহেলা করা উচিত না। বিশেষতঃ যদি সেগুলো ক্যান্সারের সুপ্ত লক্ষণ হয় প্রথমে ধরা পড়লে শিশুটির জীবন রক্ষা পেতে পারে।
ওটস শিশুদের জন্য খুব ভাল খাবার হিসাবে বিবেচিত হয়, কারণ এটি ফাইবার সমৃদ্ধ এবং সহজে হজম হয়। এগুলি আপনার শিশুর জন্য শক্তির উৎস এবং চালের