আজকালকার বাবা-মায়েরা তাদের বাচ্চাদের নিয়ে মাত্রাতিরিক্ত সচেতন হলেও অনেক বিষয় নিয়েই তারা ভাল-মন্দের মধ্যে ফারাক করতে পারেন না। যেমন ধরুন একদল তাদের বাচ্চাদের জন্ম নেওয়ার
শিশুর খাদ্য
চকলেট, চিপস, আচার, চানাচুর, ফাস্টফুড ইত্যাদি বাইরের খাবার শিশুর খাবারের রুচিকে অনেকটাই নষ্ট করে দেয়। তাই এ ধরনের খাবার শিশুকে খাওয়ানো থেকে বিরত থাকার পরামর্শ
প্রাচীন কাল থেকেই নানা রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয় হলুদ। আর এ হলুদ ব্যবহারের মাধ্যমে শিশুর ঠাণ্ডা সমস্যা দূর করা সম্ভব। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে
শিশুরা খুব সহজেই পানিশূন্যতায় আক্রান্ত হয়। কারণ, তাদের শরীরের কোষের বাইরের তরলের পরিমাণ বেশি। তার ওপর চাহিদার কথা মুখ ফুটে ভালোভাবে প্রকাশও করতে পারে না।
প্রশ্ন : আমার ছেলের বয়স তিন বছর। এখনো সে মায়ের বুকের দুধ খায়। আমি জানতে চাই, মায়ের বুকে যদি দুধ থাকে এবং সন্তান যদি খেতে
শিশুরা সাধারণত বড়দের চেয়ে দ্রুত অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বড়দের তুলনায় কম থাকে। যদি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভাল থাকে, তবে বাইরের জীবাণু,
শিশুদের খাবারের বিষয়ে সচেতন থাকা জরুরি। বিশেষ করে যখন তারা নতুন নতুন খাওয়া শুরু করে। কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো খুব ছোট শিশুদের না দেওয়াই ভালো।
আগে শুধু কাচের বোতলে শিশুদের দুধ খাওয়ানো হতো। তবে এখন বিভিন্ন ধরনের প্লাস্টিকের বোতল বাজারে পাওয়া যায়। প্লাস্টিকের বোতল হালকা এবং বহন করতেও সুবিধাজনক। কাচের
শিশুদের ফিডারে করে খাওয়ানোর ব্যাপারে সতর্ক করেন অনেক বিশেষজ্ঞ। তবে কোনো শিশু বুকের দুধ না পেলে বা খেতে না পারলে সে ক্ষেত্রে ফিডার দেওয়া যেতে
বাচ্চার পেটে গ্যাস হওয়ার প্রথম কারণটা হচ্ছে- খাওয়ার ভুল পদ্ধতি,বদহজম হয়ে পেটে গ্যাস তৈরি হওয়া যার দরুন ছোট্ট শিশুদের পেট ব্যথা করে।নবজাতক শিশুর বেলায় গ্যাস