জন্মের পর নবজাত শিশুকে মধু কিংবা চিনির পানি না দিয়ে প্রথমে যে খাবারটি তার মুখে তুলে দেওয়া উচিত, তা হচ্ছে বুকের দুধ। বুকের দুধই হচ্ছে
শিশুর খাদ্য
শিশুর খেতে না চাওয়া বেশ প্রচলিত একটি সমস্যা। শিশুর খাবারের ওপর তার বৃদ্ধি, পুষ্টি-এসব বিষয় জড়িত। তাই কী কারণে শিশুটি খেতে চায় না এই বিষয়টি
একথা যে কেউ মেনে নিবেন যে – বিকল্প দুধে সবসময়ই রোগজীবানু বহন করার ভয় থাকে। কারণ দুধ, নিপল এবং বোতলের সাথে অথবা বিকল্প দুধ তৈরীতে
নবাগত শিশুর জন্য ভালো প্রাকৃতিক খাবার হলো মায়ের বুকের দুধ। শিশু জন্মের পর প্রথম ছয় মাস তাকে কেবল বুকের দুধ খাওয়ানোর পরামর্শই দেন চিকিৎসকরা। বুকের
ল্যাকটোজ হলো দুধ ও দুগ্ধজাতীয় খাদ্যে অবস্থিত এক ধরনের চিনি। আর ল্যাকটোজ অসহনীয়তা হলো এমন একটি সমস্যা, যার কারণে শিশুর ল্যাকটোজ ঠিকমতো হজম হয় না।
অনেক সময় শিশু খেতে চায় না বলে অভিভাবকরা বেশি চিন্তাগ্রস্ত থাকেন। তবে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, শিশুটি ঠিকই খাচ্ছে, তবে অভিভাবকরা অতিরিক্ত চিন্তা করছেন বিষয়টি
শিশুর খাবার নিয়ে অভিভাবকরা বেশ দুশ্চিন্তায় থাকেন। বিশেষ করে এক মাস থেকে এক বছরের শিশুর খাবার খাওয়ার বিষয়টি কেমন হবে, সেটি নিয়ে দ্বিধান্বিত হয়ে পড়েন
বাচ্চার জন্য ছয়মাস পর্যন্ত বুকের দুধ ছাড়া আর কিছুই দরকার নেই। আর দুবছর পর্যন্ত ব্রেস্টফিড করা হলে বাচ্চার গ্রোথ এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে
শিশু জন্মের পর প্রথম এবং প্রধান খাবার মায়ের বুকের দুধ। ছয় মাস পর থেকে শিশু মায়ের দুধের পাশাপাশি তার পুষ্টির চাহিদা মেটাতে খাবারের আরেকটি ধাপে
অনেক বাবা-মা শিশুকে খুব ছোট বয়স থেকে গরুর দুধ খাওয়ানো শুরু করেন। বিষয়টি কি ঠিক?এ বিষয়ে এনটিভির নিয়মিত আয়োজন স্বাস্থ্য প্রতিদিন অনুষ্ঠানের ২৪৫১তম পর্বে কথা