মা হবার পর থেকে আপনার সব চিন্তার কেন্দ্রবিন্দু হল আপনার বাচ্চা। যে কোন কাজ করার সময় চিন্তা করেন বাবুর কোন ক্ষতি হবে নাতো। সব সময়
শিশুর খাদ্য
জানেনই তো, বাচ্চার জন্মের পর প্রথম ছয়মাস পর্যন্ত ওর সব পুষ্টিচাহিদা মেটাতে মায়ের বুকের দুধই যথেষ্ট। তবে ৭ মাস এর শুরু থেকে বাচ্চাকে বিভিন্ন খাবারে
ঈদের এই সময়টায় প্রতিবেলার খাবারেই থাকে গরুর মাংসের বাহারি আর মুখরোচক সব আইটেম। কারো পছন্দ ভুনা, কারো কাবাব আবার কারো রেজালা। তবে পরিবারের ছোট্ট যে
এই গরমে যে কোনো খাবারে অরুচি আসতেই পারে। তার উপর অসুখ তো আছেই। তাই এই সময় শিশুকে কী খাওয়ানো উচিত তা নিয়ে বাবা-মায়ের চিন্তা থেকেই
শিশুদের সুস্থতায় প্রয়োজন পুষ্টিকর খাবার। শিশুর বৃদ্ধির জন্য ও সঠিক বুদ্ধির বিকাশের জন্য শিশুকে খাবার দেয়ার সময় কিছু দিক অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। তাই নিজে
প্রতিটি বাবা-মা ই সন্তানের ওজন নিয়ে চিন্তায় থাকেন। ওজন কম থাকা যেমন চিন্তার বিষয়, তেমনি অতিরিক্ত ওজনও হয়ে থাকে চিন্তার কারণ। আপনি জানেন কি, প্রতিদিনের
শিশুর ক্যলোরি চাহিদার ১ টি চার্ট দেয়া হলঃ বয়স (মাস) ক্যালরি চাহিদা ০-৩ ১২০ ৩-৬ ১১৫ ৬-৯ ১১০ ৯-১২ ১০৫ গড় ১১২ শিশু মানেই সুন্দর।
খাওয়ার প্রতি অনীহা প্রায় সব শিশুদের মধ্যেই দেখা যায়। এমন সব খাবারের প্রতি তারা আগ্রহী যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এসব হয়তো তারা শেখে আপনার কাছ
সারা দিনের খাবারে শিশুরা প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাবে না। যদি তারা দুপুরের খাবার না খায়। নতুন এক গবেষণায় এসব তথ্য দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। স্কুলপড়ুয়া ৪ হাজার ৮০০
সন্তান আমাদের সেই সম্পদ, যার কল্যাণের জন্য আমরা করতে পারি অনেক কিছুই। নতুন শিশু পরিবারে আসার পরে তার সুস্থতা ও যত্নের দিকেই পিতা মাতার খেয়াল