নাগরিক জীবন, যন্ত্রের দাপট আর প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনার ব্যস্ততায় এ যুগের শিশুরা তাদের বাসা আর বিদ্যালয়ের চার দেয়ালের মধ্যে ক্রমেই আবদ্ধ হয়ে পড়ছে। বাইরের মুক্ত পরিবেশে
শিশুকে শিক্ষানীয়
শিশুর সুস্থভাবে বেড়ে ওঠার জন্য খেলাধুলার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আর খেলাধুলার পাশাপাশি কল্পনাশক্তিরও বিকাশ অত্যাবশ্যক। শিশুর মানসিক ও শারীরিক বৃদ্ধির জন্য এ বিষয়টিতে তাই গুরুত্ব দেওয়া
স্কুল থেকে যদি অভিযোগ আসে যে আপনার সন্তান ক্লাসে মনযোগী নয়, কিছু মনে রাখতে পারে না, কিছু শিখতে গেলে বা লিখতে গেলে অনেক সময় নিচ্ছে
আজকাল যুগটাই এমন যে আমাদের সবারই সময় এর খুবই অভাব। চাকরিজীবী বাবা মায়ের পক্ষে সন্তান কে সময় দেয়াটা অনেক কঠিন। আশার খবর এটাই যে, অনেক
মানুষের প্রাথমিক জীবনে অর্জিত শিক্ষা কঠিনভাবে হৃদয়ে গ্রথিত হয় এবং তা বাস্তব জীবনকে প্রভাবিত করে। আরো এগিয়ে গিয়ে বলতে হয় প্রাক প্রাথমিক শিা তথা মায়ের
বর্তমানে অনেক শিশুকেই দেখা যায়, মোবাইল ফোন বা ইন্টারনেটে ভীষণভাবে আসক্ত। শিশুদের মোবাইল ফোন বা ইন্টারনেটে আসক্তি একটি কঠিন অবস্থার সামনে নিয়ে যাচ্ছে আমাদের। এ
আত্মবিশ্বাসী বাচ্চা জীবনের অনেক প্রতিকূলতা খুব সহজেই মোকাবেলা করতে পারে। জীবনের সকল পদক্ষেপ সঠিক ভাবে নিতে সেলফ কনফিডেন্স দারুণ সহায়তা করে থাকে। বাচ্চার সেলফ কনফিডেন্স এর
পড়াশোনাই ছাত্রদের তপস্যা। তবে এখনকার যুগের পড়াশোনা শুধু তপস্যায় সীমাবদ্ধ থাকে না। বর্তমান যুগ প্রতিযোগিতার। জীবন পরিণত হয়েছে যুদ্ধে। সেই যুদ্ধের প্রস্তুতি হলো পড়াশোনা। সেখানেও
‘মিতুল, প্রতিদিন সকালে তুমি অসম্ভব বিরক্ত করো আমাকে। সব কাজে এত লেট করো, স্কুল থেকেও তোমার ব্যাপারে ভালো রিপোর্ট পাচ্ছি না। এ রকম চলতে থাকলে
শিশুকে এমন শিক্ষা দেওয়া উচিত যা তাকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে সহায়তা করবে এবং তার জীবনে সফলতা আনবে। আর এজন্য কয়েকটি বিষয়ে শিক্ষা দেওয়া