দুই থেকে পাঁচ বছর বয়সটা বাচ্চাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বয়স। বাচ্চাদের চরিত্র গঠনের উপযুক্ত সময় থাকে এটি। পাঁচ বছর হওয়ার আগেই কিছু বিষয়ে অভ্যস্ত করে তুলুন
শিশুকে শিক্ষানীয়
অনেক সময় রাতে সামান্য শব্দ শুনলেই ভয়ে আপনার শিশুর মুখ ফ্যাকাসে হয়ে ওঠে। অনেক শিশু রাতে অন্ধকারে ঘুমাতে পারে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় গল্পের
বেশিরভাগ শিশুকেই কার্টুনের প্রতি আসক্ত হতে দেখা যায়। বিশেষ করে শহরের শিশুরা একটু বেশিই কার্টুনভক্ত। যেকোনো কিছুর প্রতি ঝুঁকে থাকা হচ্ছে বিপদজনক। আর তা যদি
আপনার বাচ্চা জন্ম দেওয়ার পর এটা করতে হবে বা এটা করতে হবে না এইসব পরামর্শগুলো অপানার ফ্যামিলি বা বন্ধুদের থেকে পেয়েই থাকেন। আপনার বাচ্চাকে খুব
স্কুল শেষে শিশুটি বাসায় ফিরলে বেশির ভাগ সময়ই হয়তো মা-বাবা জানতে চান না শিশুটি সারাদিন কী করেছে। আর জিজ্ঞেস করলেও হয়তো এ বিষয়ে খুব
শিশু অতিরিক্ত অস্থির – এমন অভিযোগ অনেক মায়েরই থাকে। অস্থির শিশুরা সাধারণত এক জায়গায় বেশিক্ষণ বসে থাকতে পারে না, সারাক্ষণ লাফাতে থাকে, মনোযোগ দিতে পারে
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কিছুটা কম থাকায় শিশুরা রোগব্যাধিতে একটু বেশিই আক্রান্ত হয়। শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সময়মতো টিকা দেওয়া প্রয়োজন। তবে এর পাশাপাশি কিছু
এই ধরণের প্রতিশুতি কদাপি করা উচিৎ নয়। এতে করে ছোটরা একদিকে যেমন বাবা-মায়ের প্রতি আস্থা হারায় , অন্যদিকে নিজেরাও ধোকাবাজী করতে শেখে । আরও একটা
প্রকৃতির নিজস্ব নিয়মেই বাচ্চা বড় হতে থাকে। সেই সঙ্গে উন্নত হতে থাকে তাদের ব্রেণ পাওয়ার এবং মেমরি। এক্ষেত্রে বাইরে থেকে কিছু করার থাকে না। তবে
মানুষের বড় হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস খুব প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। আর এই আত্মবিশ্বাসের ভিত্তি কিন্তু হয় ছোটবেলা থেকেই। যদি ছোটবেলায় কোনো কারণে আত্মবিশ্বাস বা আত্মসম্মান