ত্রিশের পরে মা হতে চাইলে কি কি বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখা অতীব জরুরী? সাধারণভাবে ২৫ থেকে ৩০ বছর হলো প্রথম মা হওয়ার উপযুক্ত সময়। তবে
মায়ের যত্ন
একটি মেয়ের ২০ বছর বয়সের পর বাচ্চা নেয়া মা ও শিশু উভয়ের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। যদি এ বয়সের আগে কোনো মেয়ে গর্ভবতী হয়, তবে তার
গর্ভবতী হওয়ার পূর্বে যে টিকাটি নেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ, সেটা হচ্ছে রুবেলা টিকা। গর্ভবতী মায়েদের রুবেলার ইনফেকশন হলে সন্তান জন্মগত ত্রুটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করতে পারে, এমনকি
জরায়ুর বাহিরে গর্ভধারণ (Ectopic Pregnancy) আমাদের দেশে মাতৃমৃত্যুর একটি অন্যতম কারণ। এটি সঠিক সময়ে যথোপযুক্ত চিকিৎসা না করার ফলে হয়। লক্ষণীয় যে, আমাদের প্রাত্যহিক জীবনযাত্রার
গর্ভাবস্থায় রেসাস বা Rh ফ্যাক্টর এর প্রভাব জানার আগে রক্তের গ্রুপ সম্পর্কে কিছু জেনে নেয়া যাক। মানুষের রক্তের ধরন সাধারনত দুটো পদ্ধতিতে নির্ণয় করা হয়।
গর্ভকালীন সময়ে আপনার আপনার জরায়ুর ভেতরে ভ্রুনের বৃদ্ধির সাথে সাথে আপনার পেটের আকার ও বাড়তে থাকে। গড়পড়তা হিশেবে একটি শিশু ৩.৫ কেজি এবং উচ্চতায় ৫১.২
সিজারিয়ান ও স্বাভাবিক-এই দুই উপায়েই সন্তান জন্মদানের ব্যাপারে আমরা সবাই কমবেশি অভ্যস্ত। কিন্তু মায়ের কঠিন এই সময়টিতে বাবা সহ পরিবারের সদস্যদের মাঝে বেশ দোটানা দেখা
নিদ্রাহীনতা বা ইনসমনিয়া গর্ভকালীন সময়ের একটি মারাত্বক সমস্যা। মা এই সময়ে শারীরিক ও মানসিক বিভিন্ন কারণে নিদ্রাহীনতা ভুগে থাকেন যা মা এবং গর্ভের শিশু দুজনের
পেটের পীড়া সবার কাছে সাধারণ রোগ। যে খাবার থেকে আমরা শরীরের প্রয়োজনীয় শক্তি আহরণ করি তার অপ্রয়োজনীয় অংশ মল রূপে দেহ থেকে বের করে দিই।
শরীরের টিস্যুতে অতিরিক্ত তরল জমা হওয়ার কারণে ফুলে যাওয়া কে ইডেমা বা শরীরে পানি আসা বা শরীর ফুলে যাওয়া বলে। ইডেমার কারণে শরীরের যেকোনো অংশ