শিশু জন্মগ্রহণের পরে প্রথম ৬ মাস শুধুই মায়ের বুকের দুধই তার জন্য আদর্শ ও একমাত্র খাবার। এ সময় অন্য কোনও খাবার এমনকি পানিও তার প্রয়োজন
শিশুর খাদ্য
শিশুর খাবারের তালিকায় আমার হরেক রকমের খাবার রাখি। কিন্তু কিছু খাবার আমরা তালিকায় রাখতে ভুলে যাই কিংবা ভুল কোনও কারণে খাবার টি বাচ্চাটিকে দিতে চাই
নতুন মায়েদের জন্য ,যারা ভবিষ্যতে মা হবেন তাদের জন্য এবং যেসব মা আবারও মা হবেন তাদের জন্য আজকের এই লেখা । আমাদের দেশে শিশু জন্মের
শিশু মানেই সুন্দর, নির্মল আর নমনীয়। জন্মের পর পরই তাকে মায়ের বুকের দুধ দেয়াটা খুবই জরুরী। শাল দুধ শিশুর জন্য অমৃত। তাই শিশু জন্ম নেয়ার
দেখতে দেখতে ৬ মাস পূর্ণ করে ৭ মাসের ঘরে পা দিলো আপনার পুঁচকে/ পুঁচকি। সলিড খাবারের সাথে ওর পরিচয় হয়ে গেছে এতদিনে। দুধ, ফরমুলা বা
আপনার বাসায় কি একজন বাড়ন্ত শিশু রয়েছে? যদি থেকে থাকে তাহলে আপনি নিশ্চয়ই জানেন তার সুস্থভাবে বেড়ে উঠা কতটা প্রয়োজন, তাই না? তার সুস্বাস্থ্যের জন্য
এনার্জি আর পুষ্টি উপাদানে ঠাসা খেজুরই বাচ্চার সলিড শুরু দিনগুলোয় আদর্শ খাবার হয়ে উঠতে পারে। আয়রন, ক্য়ালসিয়াম, সোডিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, জিংকের মতো মিনারেলের গুণ
সব বাদামই পুষ্টিগুণে ভরা। তবে অতিরিক্ত পরিমাণে দেওয়া যাবেনা শিশুকে। ৬ মাস পার হলেই অল্প করে বাদাম দিতে পারেন। তবে খুব সামান্য দিয়ে দেখুন এলার্জি
বাচ্চার ওজন বাড়াতে কত কিছুই করছেন, কিন্তু ওজন বাড়ছে না কোনভাবেই? তাহলে আজ জানুন ড্রাই ফ্রুটস পাউডার সম্পর্কে, যা আপনার শিশুর ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে।
সন্তানের উচ্চতা ঠিকমতো না বাড়লে সব বাবা মায়েরই তা নিয়ে চিন্তা হয়। পুষ্টিতে ঘাটতি থেকে গেলে উচ্চতা ঠিকমতো বাড়তে চায় না। জেনে নিন সন্তানের উচ্চতা