কথা বলতে শেখার আগেই শিশুর বধির হয়ে যাওয়ার কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে জন্মগত কারণ। যেমনঃ – গর্ভবতী মায়ের ডায়বেটিস – রুবেলা সংক্রমণ – সাইটোমেগালো ভাইরাস সংক্রমণ
শিশুর স্বাস্থ্য
শিশুরা মারামারি করার পরপরই সঙ্গীটির সাথে ঝগড়া মিটিয়ে ভাব করে নিতে পছন্দ করে। কিন্তু শিশুর আক্রমণাত্মক প্রবণতা অভিভাবকদের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। প্রায় নিয়মিত
ডায়রিয়া আক্রান্ত শিশুর মলে রক্ত দেখা দিলে বুঝতে হবে শিশু আমাশয়ে ভুগছে। ডায়রিয়াজনিত শিশুর প্রায় ১৫শতাংশর মৃত্যু হয় এই কারণে। অপুষ্টি ও পানিসল্পতার শিকার হলে,
মা বাবা দুশ্চিন্তায় থাকেন নবজাতককে যথাসময় টিকা দেওয়া নিয়ে। কখন কোন টিকা, একসঙ্গে এতো টিকা দেওয়া সম্ভব কি না। শিশু অসুস্থ হলে টিকা দেওয়া যাবে
শিশুর শারিরীক সুস্থতা ও মানসিক প্রশান্তির জন্য শিশুর জন্মের পর থেকেই তার দাঁতের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। শিশুর বয়স বৃদ্ধির সাথে এ বিষয়ে আরো মনোযোগী হতে
শিশু যদি অতিরিক্ত মোটা হয়, ফলমূল শাকসবজি এড়িয়ে চলে এবং বাস্তব খেলাধুলা বাদে কম্পিউটার গেমস বেশি পছন্দ করে। তাহলে অভিভাবদের সচেতন হতে হবে। কারণ, এ
নবজাতকের সংক্রমণ কি? নবজাতকের সংক্রমণ হলো ৯০ দিনের কম বয়সী শিশুদের রক্তের সংক্রমণ। জন্মের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে এর প্রাথমিক সংক্রমণ দেখা যায়। পরবর্তী সংক্রমণ জন্মের
শিশুর স্বাস্থ্য মোটা বা চিকন হয় কেনো ? ১. কিছু বাচ্চা তার বাবা-মা, আত্মীয় স্বজনদের উচ্চতা ও ওজন পেয়ে থাকে। এরসাথে খাবারের কোন সম্পর্ক নাই।
শিশুরা সাধারনত মাটি এবং পানির সংস্পর্শে কৃমি দ্বারা সবচেয়ে বেশি সংক্রামিত হয়ে থাকে। কৃমির ডিম দৈনন্দিন খাবার কিংবা ব্যবহৃত পানির মাধ্যমে শিশুর শরীরে প্রবেশ করে।
অত্যন্ত বিরক্তিকর একটি অসুখ এই গলা খুসখুস করা। অসুখ না বলে একে অসুখের উপসর্গ বললেও ভুল বলা হবে না। আমরা বড়রা-ই অস্থির হয়ে পড়ি, আর