উত্তর: দেড় বছরের আগে সাধারণত কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর দরকার পড়ে না। কারণ এই সময় মায়ের কাছ থেকে পাওয়া রোগ প্রতিরোধ শক্তির কারণে কৃমি সংক্রমণ সাধারণত
শিশুর রোগ-ব্যাধি
শীত পড়তে শুরু করেছে। আর এই সময় শিশুদের সবচেয়ে বেশি ঠান্ডা লাগে।সাধারণ সর্দি-কাশি ও ভাইরাল জ্বর বা ফ্লু-এর সবচেয়ে বেশি প্রকোপ দেখা দেয়অক্টোবর থেকে মার্চ
প্রাচীন কাল থেকেই নানা রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয় হলুদ। আর এ হলুদ ব্যবহারের মাধ্যমে শিশুর ঠাণ্ডা সমস্যা দূর করা সম্ভব। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে
ছোট্ট মৌমিতা হঠাৎ পেটে ব্যথায় চিৎকার করতে শুরু করল। ব্যথা কমছে না দেখে বাবা নিয়ে গেলেন ডাক্তারের কাছে। ডাক্তার বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানালেন মৌমিতার কোষ্ঠকাঠিন্য
মস্তিষ্ক সিএসএফ নামের যে তরলের মধ্যে ভাসতে থাকে, তার পরিমাণ বেড়ে যায়, তবে মাথার আকৃতি বড় হতে পারে, চোখের দৃষ্টি কমে গিয়ে অন্ধত্ব হতে পারে,
গর্ভবতী মায়েদের খাদ্যাভ্যাসের কারণে কি আসন্ন সন্তানের অ্যালার্জির ঝুঁকি বাড়ে? সারা দুনিয়ায় এ নিয়ে আছে নানা বিভ্রান্তিও বিতর্ক। নানা দেশে গর্ভবতী মায়েদের অনেক খাবার খেতে
বাবা-মায়েরা সাবধান! জীবাণু তাড়াতে সন্তানের কচি হাতে বারবার যে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করছেন, তার ফল হতে পারে মারাত্মক। ভালোর বদলে উল্টে খারাপটাও যে কখন হয়ে
শীতে বা ঋতু পরিবর্তনের সময় রোগব্যাধি দিয়ে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয় প্রবীণ ও শিশুরা। শীতে ঠান্ডা, কাশি, ডায়রিয়া ইত্যাদি রোগব্যাধি বেশি হতে দেখা যায়। শীতে
শীতের শুরুতে শিশুদের চট করে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।আবার বেশি ভারী কাপড় চোপড় পরালে ঘেমেও ঠান্ডা লাগতে পারে। তাই দরকার সার্বক্ষণিক খেয়াল। —হালকা কুসুম গরম
শীত এসে গেছে। তবে এখনও জেঁকে বসেনি। অসুখ-বিসুখ এরই মধ্যে জেঁকে বসতে শুরু করেছে। বিশেষ করে শিশুদের। শীতে শিশুদের সর্দি, কাশি, জ্বর, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট সহ