কখনো কি লক্ষ্য করেছেন আপনার শিশুকে প্রায়শই বিষন্ন ও অন্তর্মুখী মনে হচ্ছে? উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তবে সে হয়তো নির্দিষ্ট কিছু শৈশবকালীন অবসাদের লক্ষণ প্রকাশ
শিশুর রোগ-ব্যাধি
গবেষণায় দেখা গেছে, যেই শিশুরা দিনের বেলার খানিকটা ঘুম মিস করে এবং অনেক রাত পর্যন্ত জেগে থাকে, তারা বেশি পরিমানে ক্যালোরি, খাবারের মাধ্যমে গ্রহণ করে
আপনার ঘর আলো করে যখন ছোট্ট সোনাটি আসে, তখন তাকে নিয়ে কতই না চিন্তা আপনার। তার খাওয়াদাওয়া, পরিচর্যা, পরিচ্ছন্নতা কারণ এর কোনওতাতেই খামতি হয়ে গেলেই
বাচ্চার প্রস্রাব কমে গেলে এবং শরীর ফুলে গেলে নেফ্রোটিক সিনড্রোম হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এটি কিডনির একটি জটিল রোগ। সময়মতো চিকিৎসা না নিলে রোগটি জটিল হয়ে
শিশুর কানে না শোনা বা বধির হওয়া একটি জটিল সমস্যা। তবে বর্তমানে অনেক আধুনিক চিকিৎসা রয়েছে যেগুলো শিশুকে পুরোপুরি স্বাভাবিক করতে পারে। আর আমাদের দেশেই
শিশু জন্মের পর শ্বাস না নিলে সতর্ক হতে হবে। সতর্ক না হলে শিশুর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। আবার যারা বেঁচে থাকে, তারা বিকলাঙ্গ, বুদ্ধিপ্রতিবন্ধিতাসহ নানা
অনেক সময়ই শিশুর শ্বাসকষ্ট হতে দেখা যায়। শ্বাসকষ্ট হলে সর্দি থাকে। অনেক সময় জ্বরও হতে দেখা যায়। শিশুর শ্বাসকষ্ট হলে অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের
পাকস্থলীর ভাইরাসের কারণে অথবা পাকস্থলীর অনুপযোগী খাবার গ্রহণ করলে বাচ্চাদের সচরাচর বমি হয়। কিছু সংখ্যক শিশু খাবারের পরে কিংবা ঢেঁকুর তোলার পরে থুতু ফেলে। এটা
তীব্র শীত চলছে। এই শীতে শুধু বৃদ্ধরাই নয় শিশুদেরও অসুস্থতার ঝুঁকি বেড়ে যায়।তাই, শিশুদের বাড়তি যত্ন নেওয়া জরুরী।শীতে রোগের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পায়। তাই, শিশুর যত্নে
আমাদের মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুরজ্জুর চারদিকে যে আবরণ রয়েছে তাকে মেনিনজেস বলে। এই মেনিনজেসের প্রদাহজনিত রোগই হলো মেনিনজাইটিস। প্রতিবছর ১২ লাখ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হয়।