একটি শিশুর জন্মের পর থেকে ছয় মাস পর্যন্ত মাতৃদুগ্ধ খাওয়ানো অবশ্যই জরুরি। এটি কেন এত জরুরি? এ বিষয়ে কথা বলেছেন অধ্যাপক ডা. ফাতেমা পারভীন চৌধুরী।
শিশুর রোগ-ব্যাধি
জ্বর রোগ নয়, রোগের লক্ষণ। শিশুদের ক্ষেত্রে বিভিন্ন রোগের লক্ষণ হিসেবে জ্বর হয়ে থাকে।কথা বলেছেন ডা. মুহাম্মদ সুলতান উদ্দীন। বর্তমানে তিনি ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের
জন্মের পর প্রায় ৫ বছর অবধি সময় পর্যন্ত বাচ্চাদের অসুখ বিসুখ একটু বেশিই হয়ে থাকে। কারণ এ সময়ে বেবির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা পুরোপুরি ডেভেলপ হয়ে
ভুল খাদ্যাভ্যাস, সঠিকভাবে টয়লেট ট্রেনিং না হওয়া ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য হয়। শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরি। শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ কী? এ বিষয়ে এনটিভির
বরষায় আপনার বাচ্চা সুস্থ থাকুকঃ বর্ষা অনেক আনন্দ, প্রশান্তি ও শীতল অনুভব নিয়ে আসে আমাদের জীবনে। কিন্তু এর সাথে সাথে নিয়ে আসে অনেক রোগ-বালাইও। বাচ্চারা
অনেক সময় ছোটখাটো রোগও শিশুদের শরীরে ভয়াবহ প্রভাব ফেলে। এর প্রধান কারণ প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষদের তুলনায় শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খবুই কম। শিশুদের রোগ প্রতিরোধ
একটা প্রচলিত ধারণা হচ্ছে ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করলে সর্দি-কাশি বা ঠান্ডা জ্বর হতে পারে এবং চুল ভেজা রাখা উচিত না। ভেজা চুল থেকেও ঠান্ডা
শিশুদের বড় হওয়ার মুহূর্তগুলোর মধ্যে অন্যতম স্মরণীয় হলো যখন তার মুখে কথা ফোটে। বয়স তিন হতে হতেই বাচ্চারা কথা বলতে শিখে যায়। সাধারণত এক বছর
মানুষের ইন্দ্রিয়গুলোর ভিতরে চোখই সবচেয়ে নাজুক একটা প্রত্যঙ্গ।মুখমন্ডলে অবস্থিত বলেচোখের দিকেই সবার প্রথম দৃষ্টি পড়ে।আবার চোখ কিন্তু মনের কথাও বলে।চোখে লুকিয়েরাখা যায় না কিছুই। কিন্তু ভেবে দেখেছেন কি আপনার সোনামণির চোখের কোনো সমস্যালুকিয়ে আছে কিনা? বাচ্চাদের চোখের সমস্যার চিকিৎসানা করলে এর ফলাফল হতে পারেভয়াবহ।অল্প বয়সে দৃষ্টিশক্তি হারাতে থাকলে সেটা চিকিৎসার বাইরে থাকলে ধীরে ধীরেঅন্ধত্বের দিকেও চলে যেতে পারে।তাই চোখের যত্নে কোন অবহেলা নয়। বাচ্চার চোখের দৃষ্টিক্ষমতা কম কিনা এটা জানার জন্য কিছু বিষয়ের দিকে খেয়াল করলেই ধরতে পারবেন।চলুনদেখে নেয়া যাক কি কি লক্ষণ দেখলে বুঝতে পারবেন যে আপনার বাচ্চার দৃষ্টিশক্তি কম। চোখ কচলানো বাচ্চারা নানা কারণেই চোখ কচলাতে পারে। বিশেষ করে ক্লান্ত হলে বা মন খারাপ থাকলে।কিন্তু যদি আপনার বাচ্চা কোনো কিছুটে মনোযোগ দেয়ার সময় চোখ কচলায় তাহলে সেটাদুশ্চিন্তার বিষয়। যে কোনো কথা শোনার সময় বা খেলাধুলার সময় যদি দেখেন বাচ্চা চোখকচলাচ্ছে তাহলে অবশ্যই চোখ পরীক্ষা করাতে হবে।হয়তো তার দৃষ্টিশক্তি কম। পড়ার ধারাবাহিকতা না থাকা বাচ্চারা পড়ার সময় আঙুল দিয়ে পড়ার জায়গায় ধরে ধরে পড়ে থাকে। এতে পড়তে সুবিধাহয়।এমন করে পড়ার সময় যদি তার আঙুল পড়ার সময় সঠিক জায়গায় না থাকে, অর্থাৎযে শব্দের পর যে শব্দ পড়ার কথা সেটা না পড়ে অন্যটা পড়ে তাহলে বুঝতে হবে তারচোখের সমস্যা আছে। এক চোখে দেখার চেষ্টা টেলিভিশন দেখার সময় বা পড়ার সময় বাচ্চা যদি এক চোখে দেখতে চায়, অর্থাৎ এক চোখবন্ধ করে দিয়ে অন্য চোখ খোলা রেখেদেখে তার মানে সে এক চোখে ভালো দেখে কিন্তুঅন্য চোখে কম দেখতে পাচ্ছে।এমন কিছু দেখলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়াই উচিত হবে। পরীক্ষায় খারাপ করা যদি কোনো বাচ্চার দৃষ্টিশক্তি কম থাকে তাহলে তার ক্লাসরুমে বোর্ডের লেখা দেখতে নাপারার সমস্যা হতে পারে।যার ফলে পড়ালেখাতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে সে। পরীক্ষাররেজাল্টও তাই খারাপ হতে পারে তার।পরীক্ষার রেজাল্ট খারাপ হলে তাই এ বিষয়টাওভাবতে হবে যে বাচ্চাটি চোখের সমস্যায় ভুগছে কীনা। কম্পিউটার ব্যবহারে অনাগ্রহ বাচ্চাদের কম্পিটার গেমস খেলা খুবই প্রিয় একটি কাজ।অনেক বাচ্চার আবার অন্য কারনেওকম্পিটারে আগ্রহ কম থাকতে পারে।কিন্তু যদি সে বলে যে চোখে ব্যথা হয় তাই সেকম্পিউটার চালাতে চায় না তাহলে বুঝে নিন যে চোখের কোনো সমস্যা রয়েছে বাচ্চাদের চোখের সমস্যা হওয়ার আগেই এটা নিয়ে সচেতন থাকতে হবে। বাচ্চার জন্মের পরছয় মাস বয়সের সময় একবার চোখ পরীক্ষা করানো উচিত। এরপর ৩ বছর বয়সের সময়পরীক্ষা করাতে হবে।এরপর রেগুলার চেকের ভিতর রাখতে পারলে খুবই ভালো।
গরমের সময় বড়দের যে পরিমানে কষ্ট হয় তার চেয়ে বেশি কষ্ট হয় শিশুদের। অনেকসময় তারা তাদের অসুবিধার কথা বলতেও পারে না। ফলে গরম থেকে নানা