শিশুদের কাজই লাফালাফি আর দুরন্তপনায় মেতে থাকা। দৌড়াবে, খেলবে, পড়বে, উঠবে- এর ভেতর দিয়েই তৈরি হবে আত্মবিশ্বাস ও চলাফেরার কৌশল। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল এমন
শিশুর রোগ-ব্যাধি
একজিমা বা এটোপিক ডার্মাটাইটিস শিশুদের একটি অতি সাধারন চর্মরোগ। যেসব শিশুদের এ ধরণের চর্মরোগ দেখা দেয় তাদের পিতা মাতারা বছরের পর বছর ধরে ডাক্তারের কাছে
গত এক সপ্তাহ ধরে জামান মুখে ঘা এর সমস্যায় ভুগছে। খেতে বসলে বেশ জ্বালা পড়া হতে থাকে মুখে। বেশ অস্বস্তি বোধ করে জামান। পরিত্রান এর
আমার একটি মামাতো বোন আছে। বয়স ছয় থেকে সাত বছরের হবে। ওর কথা বলার মধ্যে অনেক জড়তা আমি লক্ষ্য করেছি। একটু তোতলিয়ে কথা বলে। অথচ
ডায়রিয়া বাচ্চাদের খুব পরিচিত একটা রোগ। এই সময় রোগটির প্রকোপও বেশি। ডায়রিয়া মূলত খাদ্য ও পানিবাহিত রোগ। অর্থাৎ খাবার ও পানির মাধ্যমে জীবাণু শরীরের ভেতর
শিশুর বমি কেনো হয়? শিশুকে জোর করে খাওয়ানো হলে অনেক সময় খাওয়ানোর পর পরই শিশুর বমি হয়ে যায়। অনেক সময় একই ধরণের খাবার বারবার খেতে
“মাদার হরলিক্স” এর বিজ্ঞাপন মনে হয় আমাদের প্রতি চ্যানেলে গড়ে প্রতি মিনিটে একবার করে প্রচারিত হয়। আসুন দেখি সেখানে কি কি ত্রুটি আমরা খুঁজে পাই।।
শতকরা ৭০ থেকে ৮০ ভাগ নবজাতকেরই জন্মের পর পর জন্ডিস হতে পারে। ৫০ শতাংশের বেলায় একে বলে স্বাভাবিক জন্ডিস বা চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় ফিজিওলজিক্যাল জন্ডিস। শিশুর
বাবা মায়ের সামান্য একটু ভুলের কারণে তার সন্তানকে আজীবনের জন্য কষ্ট করতে হয় এবং নিন্দা বইতে হয়। অনেক প্রতিবন্ধী শিশু আছে যাদের জন্য তার বাবা
শিশুকে ওষুধ খাওয়ানো সহজ নয়—এ কথা যেকোনো মা-বাবাই জানেন। কিন্তু রোগ হলে তো ওষুধ খাওয়াতেই হবে। তাহলে কী করা? এ বিষয়ে কয়েকটি পরামর্শ: * শিশু