ওদের কে বুঝিয়ে ঘরে রাখাটা বেশ মুশকিলের কাজ। আর ঘরে ও সারাদিন দুষ্টুমি ও হৈ হুল্লা করতেই থাকে। এমতাবস্থায় বাচ্চাকে ঘরে শান্ত ভাবে ধরে রাখার
শিশুকে শিক্ষানীয়
শৈশব থেকে যেসব অভ্যাসে রপ্ত হয়ে ওঠা আপনার সন্তান, সেসবের রেশ থেকে যায় বড় হয়েও। অনেক অভিভাবক চান, শিশুকে ছোট থেকেই নিয়মানুবর্তী করে তুলতে। কিন্তু
সবসময় “না” বলবেন না: জানেন তো, নিষিদ্ধ জিনিসের ওপর মানুষের কৌতূহল বেশি। ছোট হলে কী হবে, ওই বাচ্চাগুলোর এসব জ্ঞান টনটনে। ওদের কোনও কাজের বিরোধিতা
আমরা ছোটবেলা থেকেই নম্র, ভদ্র ও সভ্য হওয়ার শিক্ষা পেয়ে এসেছি। নিজের সন্তানকেও আমরা এই শিক্ষাই দিয়ে থাকি। সন্তানকে অল্পবয়স থেকে এই শিক্ষা দেওয়া হলে,
শৈশবকাল রঙ্গিন করে তুলতে মা-বাবার ভূমিকায় সবচেয়ে বেশি। শৈশবের স্মৃতি টুকু পরোক্ষভাবে হলেও তার সমস্ত জীবনকে প্রভাবিত করে। আবেগ, সামাজিকতা এবং বুদ্ধিদীপ্ত মনোভাব এই তিন
বাড়িতে একটি শিশু থাকা মানেই সারা ঘরে খুশির জোয়ার বয়ে যাওয়া। পরিবারের সদস্যের আনন্দ দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেয় ঘরে থাকা ছোট্ট শিশুটি। আর মা-বাবা দুজনেই যদি
প্রতি ৫ জনের ১ জন কিশোর-কিশোরীর অবসাদ ডিপ্রেশনে ভোগে। বিশেষ করে বয়সন্ধির সময় তাদের মধ্যে এই সমস্যাগুলো গুরুতর আকার ধারণ করে। এছাড়াও বর্তমানে বেশিরভাগ পরিবারই
বাবা মা ছেলে মেয়েকে কখনো ভালোবেসে বুঝিয়ে আবার কখনো ধমক দিয়ে নম্র, ভদ্র বানানোর চেষ্টা করে থাকেন। এখানে কিছু উপায় দেওয়া হল যারা সন্তানকে বিনম্র
শিশুরা অনুকরণপ্রিয় হয়ে থাকে। বড়দের যা করা দেখে শিশুরাও তা করার চেষ্টা করে। এজন্য প্রত্যেক অভিভাবকেরই উচিত শিশুর সামনে বুঝে শুনে কথা বলা ও ব্যবহার
আপনার শাসনে এমন হওয়া উচিত যার মাধ্যমে পরবর্তী বার কিভাবে আরো ভালো করা যায় সে ব্যাপারে শিশু অবগত হবে। এর মাধ্যমে শিশুর ভুলগুলো তার শিক্ষার