আপনার সন্তান যখন স্কুল শেষে কিংবা খেলাধুলার পরে ক্লান্ত হয়ে পড়ে তখন দুধ হলো শক্তি প্রদান-এর কার্যকরী জিনিস। বাচ্চারা দুধ খেতে চায় না। এজন্য ঘরেই
শিশুর খাদ্য
বাচ্চার ওজন বাড়ানোর জন্য সব খাবার কিন্তু নিরাপদ নয়। তবে ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকলে তবেই বাড়ানোর চিন্তা করবেন। ১. খিচুড়ি: অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুদের জন্য
খাওয়ার বিষয়টি নিয়ে শিশুরা সবচেয়ে বেশি ঝামেলা করে। না খাওয়ার অজুহাত, হাজারটা বায়না পূরণ করেও না খাওয়া- প্রায় সব শিশুর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ রয়েছে মা
কলিজা বাচ্চার জন্য উপকারী বিধায় বেশিরভাগ মায়েরাই বাচ্চাকে কলিজা খাইয়ে থাকেন কিন্তু বর্তমানে কলিজা খাওয়ানো আর বিষের বোতল খাওয়ানো একই সমান হয়ে গিয়েছে। কলিজা হলো
সবচেয়ে পুষ্টিকর খাবার গুলির মধ্যে ডিম একটি সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। সারাদিনের কাজের শক্তি যোগাতে হোক, রোগবালাই দূরে হোক বা ক্লান্তি মিটাতে ডিমের জুড়ি
শৈশবকাল রঙ্গিন করে তুলতে মা-বাবার ভূমিকায় সবচেয়ে বেশি। শৈশবের স্মৃতি টুকু পরোক্ষভাবে হলেও তার সমস্ত জীবনকে প্রভাবিত করে। আবেগ, সামাজিকতা এবং বুদ্ধিদীপ্ত মনোভাব এই তিন
যেসব বাচ্চারা নির্দিষ্ট সময়ের আগেই জন্মগ্রহণ করে বা জন্মের সময় ওজন খুব কম থাকে, তাদের সাধারণ বাচ্চাদের তুলনায় বেশি পরিমাণে আয়রনের প্রয়োজন হয়। জেনে নিন
বাচ্চার স্বাস্থ্যকর খাবার নিয়ে সব সময় চিন্তিত থাকেন মায়েরা। কি খাওয়াবেন, কোন বয়স থেকে খাওয়াবেন এরকম অনেক প্রশ্ন মায়েদের মনে। আজ জেনে নিন স্বাস্থ্যকর একটি
আমাদের শরীরে পুষ্টির একটি অন্যতম উপাদান প্রোটিন। শুধু মাছ, মাংস বা ডিমেই নয়, নির্দিষ্ট কিছু সবজি থেকেও আপনি বা আপনার বাচ্চা এই প্রোটিন পেতে পারেন
প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ক্যালরিযুক্ত খাবার যোগ করে বৃদ্ধি করতে পারেন আপনার সন্তানের ওজন। আবার জাঙ্ক ফুড, বাজে ক্যালরিযুক্ত খাবার খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করতে