বাবা মায়ের কাছে সন্তান অমূল্য ধন। একজন মায়ের নাড়ি ছেঁড়া ধন হল সন্তান। সন্তান আর মায়ের সম্পর্ক জন্মের আগ থেকে শুরু হয় আর এটি পূর্ণতা
সোনামনির যত্ন
বাচ্চার জন্য ছয়মাস পর্যন্ত বুকের দুধ ছাড়া আর কিছুই দরকার নেই। আর দুবছর পর্যন্ত ব্রেস্টফিড করা হলে বাচ্চার গ্রোথ এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে
যখন আপনার শিশুর বয়স ৩-৪ মাস তখন থেকেই আপনি একটি ঘুমের সময়সূচি তৈরি করা শুরু করতে পারেন যা হবে তার স্বাভাবিক ঘুমের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ।
রহমান সাহেবের মেয়ে তানিয়া ঢাকার একটি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে ক্লাস সেভেনে পড়ে। বাড়িরখাবার তার ভালোই লাগেনা। টিফিনে তার চাই চিপস, বার্গার বা পেস্ট্রি। তার ওজন
শিশুর অতিরিক্ত চঞ্চলতা, অমনোযোগিতা বা অ্যাটেনশন ডেফিসিট হাইপার অ্যাকটিভিটি ডিসঅর্ডার (এডিএইচডি ) এখন বেশ প্রচলিত সমস্যা। এর ফলে শিশুটি হয়তো বেশি অস্থির হয়ে পড়ে। শিশুটি
পড়াশোনাই ছাত্রদের তপস্যা। তবে এখনকার যুগের পড়াশোনা শুধু তপস্যায় সীমাবদ্ধ থাকে না। বর্তমান যুগ প্রতিযোগিতার। জীবন পরিণত হয়েছে যুদ্ধে। সেই যুদ্ধের প্রস্তুতি হলো পড়াশোনা। সেখানেও
একটি শিশুর জন্মের পর থেকে ছয় মাস পর্যন্ত মাতৃদুগ্ধ খাওয়ানো অবশ্যই জরুরি। এটি কেন এত জরুরি? এ বিষয়ে কথা বলেছেন অধ্যাপক ডা. ফাতেমা পারভীন চৌধুরী।
সঠিক খাবার শিশুর মস্তিষ্ক ভালোভাবে বৃদ্ধি হতে সাহায্য করে। তবে এর পাশাপাশি আরো কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলো মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য জরুরি। এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ
জন্মের পর প্রায় ৫ বছর অবধি সময় পর্যন্ত বাচ্চাদের অসুখ বিসুখ একটু বেশিই হয়ে থাকে। কারণ এ সময়ে বেবির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা পুরোপুরি ডেভেলপ হয়ে
কথায় আছে না কাঁদলে মাও খেতে দেয় না। শিশুরা তো আর কথা বলতে পারে না। তাদের হাসি আর কান্না এ দুটো মাত্র ভাষা। বাবা-মাকে এই