আপনি আবার গর্ভবতী হওয়ার কথা ভাবছেন? বিশেষ করে সি সেকশন হওয়ার পরে? সি সেকশন হোক বা নর্মাল ডেলিভারি, উভয় গর্ভধারণের মধ্যে যথাযথ ব্যবধান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সবচেয়ে
মায়ের গর্ভ
৭টি লক্ষণ আছে যা আপনাকে বুঝিয়ে দিতে পারে যে আপনার অজাত শিশু গর্ভের ভেতরে অসুস্থ অর্থাৎ গর্ভে থাকা কালীন আপনার ছোট্ট শিশুটি ভঙ্গুর এবং রোগ প্রতিরোধ শক্তি প্রকাশ
সি-সেকশন / সিজার ডেলিভারি নিয়ে অনেক মায়েদের মনে ভয় ও প্রশ্ন আসে। তাই তাঁরা সি সেকশান সম্পর্কিত সবরকম তথ্য আগে থেকেই জেনে রাখেন। কিন্তু সি সেকশান কিভাবে
পেটে বাচ্চা থাকলে অ্যাজমা হলে কি করবেন? অনেকে ফন করে আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন, যে তিনি গর্ভবতী। কিন্তু হঠাত করে শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমা শুরু হয়েছে।
২০১৫ সালের পর থেকে হওয়া একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে সারা বিশ্বের মধ্যে আমাদের দেশে মিসক্যারেজ রেট অত্য়ন্ত বেশির দিকে। এমনটা হওয়ার পিছনে অনেক কারণ দায়ি
যদিও অনেক সংক্রমণ যেমন সাধারণ সর্দিজ্বর গর্ভাবস্থায় কোন সমস্যা করে না, কিন্তু কিছু কিছু সংক্রমণ বাচ্চার শরীরে যেতে পারে এবং সেগুলো ক্ষতিকারক। কিছু সংক্রমনের আবার কোন
অনেকেরই শোনা যায় একাধিকবার গর্ভপাত হয়েছে। বিষয়টি শারীরিক ও মানসিক দুভাবেই একজন নারীকে বিপর্যস্ত করে। গর্ভধারণের পর ২৮ সপ্তাহের মধ্যে গর্ভের শিশু অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে নষ্ট হওয়াকে
সকলেই চান তাঁর সন্তান যেন সুস্থ ও বুদ্ধিমান হয়। কিন্ত, একটি শিশুর বুদ্ধিমান হওয়া বা না-হওয়া অনেকটাই নির্ভর করে তার জিন-এর উপর। একটি শিশু যে
আপনি কি মা হতে চলেছেন? হ্যাঁ! এই খবর জীবনে কেমন যেন পরিবর্তন এনে দেয়। তাই না? শরীরের ভিতর একটি ছোট্ট প্রাণ ধীরে ধীরে বেড়ে উঠছে,
দম্পতিরা যারা বাবা মা হতে চান, তারা ডিম্বস্ফোটনের দিনগুলির উপর নজর রাখবেন| বস্তুত, দম্পতিরা যারা বাবা মা নাও হতে চান তাদেরও ডিম্বস্ফোটন দিন সম্পর্কে জানার