গত কয়েক দশকে আমাদের দেশে জন্মকালীন মৃত্যুহার যা হারে বেড়েছে তা বাস্তবিকই ভয়াবহ। শুধু বাচ্চারা নয়, মৃত্যুর মার থেকে বাদ যায়নি ভাবি মায়েরাও। কিন্তু আর
মায়ের গর্ভ
এই সময়ে খায় একজন। কিন্তু পুষ্টির সরবরাহ হয় দুজনের শরীরে। তাই তো ভাবী মায়েদের নিজেদের ডেয়েটের দিকে নজর দেওয়াটা একান্ত প্রয়োজন। না হলে বাচ্চার শরীরে
রক্তে স্বাভাবিকের তুলনায় হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে গেলে তাকে এনিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা বলে। রক্তস্বল্পতা বিশ্বব্যাপী খুব সাধারণ একটি সমস্যা। বিশ্বের মোট জনগোষ্ঠীর তিন ভাগের এক ভাগ মানুষ
উত্তর: অনেকেরই ধারণা যে মা – বাবার রক্তের গ্রুপ এক হলে সন্তানের নানা সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকে। আসলে ধারণাটি অমূলক। তবে মায়ের নেগেটিভ রক্তের গ্রুপ
গর্ভাবস্থায় কী করা যাবে, কী করা যাবে না তা আসলে সবাই জানেন কম বেশি। খাবার ভালো করে রান্না করে খেতে হবে, আনারস-পেঁপে খাওয়া যাবে না,
একজন মেয়ে প্রথম যখন গর্ভধারন করেন তার কাছে বিষয়টি খুব স্বপ্নময় হয়ে থাকে। অনাগত শিশুকে নিয়ে তার মধ্যে থাকে বিভিন্ন জল্পনা কল্পনা । গর্ভের সন্তান
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ২০ থেকে ৩০ বছর বয়স নারীর সন্তান ধারণের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত। কারণ, এর পর থেকে জননক্ষমতা কমে যেতে থাকে এবং গর্ভকালীন নানা রকম
গর্ভধারণের সময় জটিলতা এড়াতে গর্ভবতী মায়ের বেশ কিছু স্বাস্থ্যপরীক্ষা করানো উচিৎ। চিকিৎসকদের মতে, গর্ভাবস্থায় অন্তত চারবার গর্ভকালীন স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে (মায়ের ওজন, রক্তস্বল্পতা, রক্তচাপ,
ত্রিশের পরে মা হতে চাইলে কি কি বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখা অতীব জরুরী? সাধারণভাবে ২৫ থেকে ৩০ বছর হলো প্রথম মা হওয়ার উপযুক্ত সময়। তবে
গর্ভাবস্থায় ও প্রসবের সময় বিপদ চিহ্ন ৫টি। এই ৫টি বিপদ চিহ্ন হলো: গর্ভাবস্থায়, প্রসবের সময় বা প্রসবের পর বেশি রক্তস্রাব। গর্ভাবস্থায়, প্রসবের সময় বা