গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে বাচ্চাকে অবশ্যই খাওয়ান এই সব খাবার

গরমে শরীরকে সুস্থ-সবল রাখার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন পানি এবং ফাইবার ইত্যাদি। প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়া প্রয়োজন। তবে হ্যাঁ পানির পাশা পাশি কিছু খাবার আছে যা আপনার শরীরকে ভিতর থেকে ঠাণ্ডা করে দিবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক খাবারগুলো কি।

টক দইঃ

গরম কালের সব থেকে ভাল খাবার হল টক দই। কারণ এতে এমন কিছু উপাদান থাকে যা শরীরকে চনমনে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। একই সঙ্গে শরীরের সমতা বজায় রাখতেও সাহয্য করে দই ৷

শসাঃ

পানি এবং ফাইবার থাকার কারণে গরমকে হারাতে শসার কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। শুধু তাই নয় এতে প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন থাকার কারণে এটি খেলে শরীর ঠান্ডা তো হয়ই, সেই সঙ্গে ক্লান্তিও দূর হয়।

দুধঃ

প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস দুধে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে খান। সারাদিন শরীর ঠান্ডা ও ক্লান্তিহীন থাকবে।

বাঙ্গীঃ

শরীর ঠান্ডা করতে এই ফলটির জুড়ি নেই। অনেকেই এই ফলটি খেতে পছন্দ করেন না, তবে গরমে শরীর ঠিক রাখতে এই ফলটির উপরে ভরসা করা যায়।

পুদিনা পাতাঃ

গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে পুদিনা পাতার জুড়ি নেই। প্রতিদিন এক গ্লাস পুদিনা পাতার রস পান করুন। এটি আপনার শরীর ভিতর থেকে ঠান্ডা করে দিবে।

 তিলঃ

তিল ভেজানো পানি পান করুন। এটি আপনার শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করবে।

জিরা বা মৌরিঃ

রাতে কিছু জিরা বা মৌরি ভিজিয়ে রাখুন, সকালে উঠে পান করুন। এটি সারাদিন শরীর ঠান্ডা রাখবে।

ডাবের পানিঃ

তপ্ত আবহাওয়ায় শরীর ঠিক রাখতে ডাব বা নারকেলের পানির তুলনা নেই। বাহিরে কোল্ড ড্রিংক্স বা অন্য কোন পানি পান না করে ডাব খান, দেখবেন শরীর ঠান্ডা হয়ে গেছে।

ডালিমঃ

নিয়মিত ডালিমের রস খেলে শরীরে পানির ঘাটতি হয় না এবং শরীরে ঠান্ডা থাকে।
টিপস
আরো পড়ুনঃ ৬-২৩ মাস বয়সের শিশুদের ৫ টি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টিকর রেসিপি
আরো পড়ুনঃ ১২ টি ভাল আচরণ, যেগুলো ২ বছর বয়স থেকে বাচ্চাদের শেখা উচিৎ
আরো পড়ুনঃ শিশুর রক্ত বাড়ানোর খাবার

সবুজ শাক-সবজিঃ

এই ধরনের খাবারে ফাইবার এবং জলের মাত্রা খুব বেশি পরিমাণে থাকে। তাই তো প্রতিটা খাবারের সঙ্গে অল্প করে সবজি খেলে শরীরে জলের মাত্রা কমে যাওয়ার আশঙ্কা কমে। সেই সঙ্গে শরীরও চাঙ্গা হয়ে ওঠে।

লেবু শরবতঃ

তেষ্টা মেটাতে কোল্ড ড্রিংঙ্ক না খেয়ে এবার থেকে লেবুর জল খাওয়া শুরু করুন। গরমের সময় শরীরকে তাজা রাখতে এটির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে।

তরমুজঃ

কোন ফলে পানির মাত্রা বেশি থাকে? তরমুজে! একদম ঠিক বলেছেন। তাই তো গরমকালে এই ফলটি খাওয়া মাস্ট। কারণ গরমের সময় মাত্রাতিরিক্ত ঘাম হয়। ফলে শরীর থেকে জল বেরিয়ে যায়। আর এমনটা হলেই ডিহাইড্রেশনের আশঙ্কা বাড়ে। তরমুজের শীররে থাকা জল মানব দেহের এই জলের

bhorerkagoj

Sharing is caring!

Comments are closed.