শিশুর ত্বক মালিশ সম্পর্কিত কিছু কথা
শিশু ত্বক ভালো রাখতে মালিশের বিকল্প নেই। এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই। জন্মের সময় যে শিশুর ওজন (১৫০০গ্রাম) স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকে তাদের ক্ষেত্রে মালিশের বিশেষ প্রয়োজন আছে।
দেখা গেছে মালিশ শুরুর মোটামুটি ২৮ দিনের মধ্যে শিশুর ওজন বাড়তে শুরু করে। মালিশের আগে ভালো করে দুই হাত ধুয়ে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে মালিশের কাজটি করতে হবে।
কি দিয়ে মালিশ করবেন?
প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি শুদ্ধ নারিকেল তেল ত্বকের লোশন হিসেবে খুব ভালো। এই তেল মালিশে শরীরের ফ্যাটি এসিড ও ফ্যাটের ঘাটতি পূরণ হয় এবং শিশুর ওজন ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। নারিকেল তেল ফ্যাটি এসিড, এন্টি-ফ্যাঙ্গাল ও এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল হিসেবে কাজ করে।
এছাড়াও মালিশে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। অলিভ অয়েল ব্যবহারে ত্বকের রুক্ষভাব দূর হয়। এটি খুব ভালো এন্টি-অক্সিডেন্টও। তবে শিশুর ত্বক মালিশের আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন, এবং সঠিক পদ্ধতিতে মালিশ করতে হবে।
টি/শা
CLTD: Womenscorner