শিশুর বুদ্ধির বিকাশের জন্য তাকে সৃষ্টিশীল বিভিন্ন কাজে উৎসাহিত করুন। আজকের সুস্থ, সবল ও বুদ্ধিদীপ্ত শিশু আগামী বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ। তাই ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের কর্ণধার এই শিশুদের
শিশুকে শিক্ষানীয়
বাচ্চারা পড়াশোনা করতে চায় না এটা খুবই স্বাভাবিক একটি বিষয়। তাদের পড়াশোনাতে মনোযোগ আনতে প্রতিটি বাবা মায়ের অবস্থা বেশ শোচনীয় হয়ে পড়ে। আবার দেখা যায়
আপনার সন্তান রেজাল্ট খারাপ করে? এখনি জেনে নিন পড়ায় মনোযোগ বাড়ানোর ১১ টি উপায় শিশুর ভালো রেজাল্টের জন্য অনেক বাবা-মা নানাভাবে চাপ প্রয়োগ করেন। যদিও
একটি মেয়ে বড় হয় অনেক স্বপ্ন চোখে নিয়ে। কখনো কখনো তা বাস্তবে রুপ নেয় কখনো তা হারিয়ে যায় নিমিষেই। তবে পরিবারের একটুখানি সহযোগিতা পারে একটি
আমাদের মায়েদের প্রতিদিনের কাজের মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল বাচ্চাদের পড়াতে বসানো। বাচ্চারা বড় হলে কেবল তাদের স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিলেই দায়িত্ব শেষ হয়ে
পিতামাতার সাথে সন্তানের সম্পর্ক বন্ধুর মত হতে হয় যেন তাঁরা তাদের সব কথা একে অন্যের সাথে শেয়ার করতে পারে। যদি সন্তান পিতামাতার সাথে কথা বলতে
ইতালির বিখ্যাত লেখক কার্লো কলোদির ‘পিনোকিও’ গল্পটির কথা নিশ্চয় অনেকেই জানেন? পিনোকিও নামের কাঠের পুতুলটি ভারী দুষ্টু ছিল। পরীর কাছে মিথ্যে বলেছিল বলে পিনোকিও নাক
শিশুর জন্মের পর থেকে প্রথম কিছু বছর তার শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই কিছু বছরের কার্যকলাপের উপরেই শিশুর পরবর্তি জীবনের বুদ্ধিমত্তা
আজকাল ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইসের যুগে বাচ্চারা মোবাইল,ল্যাপটপ গেইমস ইত্যাদি নিয়েই বেশি ব্যস্ত থাকতে পছন্দ করে। গেইমের একেকটা লেভেল পার হওয়ার তুলনায় তাদের কাছে বই পড়া, মুখস্ত
দুই থেকে পাঁচ বছর বয়সটা বাচ্চাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বয়স। বাচ্চাদের চরি’ত্র গঠনের উপযুক্ত সময় থাকে এটি। পাঁচ বছর হওয়ার আগেই কিছু বিষয়ে অভ্যস্ত করে তোলুন