বাচ্চাকে সঠিকভাবে মানুষ করাটা প্রতিটা বাবা-মায়ের জন্য প্রয়োজনীয়, তা আপনার বাচ্চাকে সেখান কিছু ভদ্রতা। যা প্রতিদিনকার কাজে লাগে, তবে আজকাল সব বাবা-মা এই কয়টি ভদ্রতা
শিশুকে শিক্ষানীয়
সন্তান প্রতিপালন আজকাল মা-বাবার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর সন্তানকে সঠিক মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা আরো কঠিন হয়ে পড়েছে। কারণ আজকাল ছেলে মেয়েরা একটু
জীবনে সফল হতে চাইলে এবং পারস্পরিক সম্পর্কের মজবুত করতে চাইলে সামাজিক দক্ষতা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। শিশুকাল থেকেই এ দক্ষতার চর্চা করতে হবে। জেনে নিন শিশুকে কোন
আমরা এখন এমন একটি দুর্বার বিশ্বে বাস করি যা একই সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ ও ক্লান্তিকর। প্রাপ্তবয়স্কদের পাশাপাশি অল্পবয়সি শিশু এবং ছাত্রছাত্রীরাও তাদের কম স্মৃতিশক্তি দিয়েও একাধিক
ওদের কে বুঝিয়ে ঘরে রাখাটা বেশ মুশকিলের কাজ। আর ঘরে ও সারাদিন দুষ্টুমি ও হৈ হুল্লা করতেই থাকে। এমতাবস্থায় বাচ্চাকে ঘরে শান্ত ভাবে ধরে রাখার
শৈশব থেকে যেসব অভ্যাসে রপ্ত হয়ে ওঠা আপনার সন্তান, সেসবের রেশ থেকে যায় বড় হয়েও। অনেক অভিভাবক চান, শিশুকে ছোট থেকেই নিয়মানুবর্তী করে তুলতে। কিন্তু
সবসময় “না” বলবেন না: জানেন তো, নিষিদ্ধ জিনিসের ওপর মানুষের কৌতূহল বেশি। ছোট হলে কী হবে, ওই বাচ্চাগুলোর এসব জ্ঞান টনটনে। ওদের কোনও কাজের বিরোধিতা
আমরা ছোটবেলা থেকেই নম্র, ভদ্র ও সভ্য হওয়ার শিক্ষা পেয়ে এসেছি। নিজের সন্তানকেও আমরা এই শিক্ষাই দিয়ে থাকি। সন্তানকে অল্পবয়স থেকে এই শিক্ষা দেওয়া হলে,
শৈশবকাল রঙ্গিন করে তুলতে মা-বাবার ভূমিকায় সবচেয়ে বেশি। শৈশবের স্মৃতি টুকু পরোক্ষভাবে হলেও তার সমস্ত জীবনকে প্রভাবিত করে। আবেগ, সামাজিকতা এবং বুদ্ধিদীপ্ত মনোভাব এই তিন
বাড়িতে একটি শিশু থাকা মানেই সারা ঘরে খুশির জোয়ার বয়ে যাওয়া। পরিবারের সদস্যের আনন্দ দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেয় ঘরে থাকা ছোট্ট শিশুটি। আর মা-বাবা দুজনেই যদি