শিশু মাংস খেতে পারবে যখন থেকে

ঈদের এই সময়টায় প্রতিবেলার খাবারেই থাকে গরুর মাংসের বাহারি আর মুখরোচক সব আইটেম। কারো পছন্দ ভুনা, কারো কাবাব আবার কারো রেজালা।

তবে পরিবারের ছোট্ট যে সদস্যটি, যার জন্য কিনা প্রথম এই কুরবানির ঈদ তার জন্য মাংস কতটা প্রযোজ্য?

শিশুর জন্মের প্রথম ছয় মাস মায়ের বুকের দুধ সর্বোত্তম খাবার। এই বয়সের পরই তাকে অন্যন্য নরম খাবার যেমন নরম খিচুড়ি,

সিরিয়াল, ফলমূল খেতে দিতে বলা হয়। ছয় মাস পার হয়ে যাওয়া শিশুকে চাইলে নরম এবং পাতলা করে ভর্তা  করে দেওয়া মাংসও খেতে দেওয়া যায়।

মাংসে যে আয়রন ও জিংক রয়েছে তা খুব সহজে শরীর গ্রহণ করতে পারে এবং ছয় মাস বয়সের পর  শিশুর শারীরিক বৃদ্ধির জন্য যে অতিরিক্ত পরিমাণ আয়রন ও জিংক প্রয়োজন তার খুব ভাল উৎস হতে পারে মাংস।

প্রথম দিকে অনেকসময় শিশু যতটা সহজে ফল কিংবা এ ধরণের মিষ্টি জাতীয় খাবার গ্রহণ করে ততটা সহজে মাংস খেতে চায় না।

তাকে জোর না করে বরং অন্যান্য খাবারের যেমন খিচুড়ির সাথে মাংস মিশিয়ে খেতে দিন। এতে বতুন স্বাদের সাথে সে ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়ে উঠবে।

mytonic

Sharing is caring!

Comments are closed.