সন্তানকে বুদ্ধিমান বানাতে চাইলে এইগুলি অভ্যাস করুন!
একজন মায়ের কাছে সন্তান সুখ জীবনের সবচেয়ে বড় সুখ। এর চেয়ে বড় কিছু একজন নারীর জীবনে আর কিছু হতে পারে না। সন্তানের জন্ম দেওয়ার আগে শুধু তাকে নিজের গর্ভে স্থান দিলেই মায়ের কর্তব্য সম্পূর্ণ হয় না।
তাকে সুস্থভাবে বড় করে তোলা ও তার সম্পূর্ণ যত্ন নেওয়া একজন হবু মায়ের আশু কর্তব্য। [এই খাবারগুলি গর্ভধারণ করতে বিশেষ সাহায্য করে] সেজন্যই বয়স্করা সর্বদা গর্ভাবস্থায় নানারকম বদঅভ্যাস ও অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার ধরন পাল্টে ফেলতে বলেন। তাতে বাচ্চার ক্ষতি হয়। সেভাবেই কয়েকটি অভ্যাসে অভ্যস্ত হলে গর্ভে সন্তান যেমন সুস্থভাবে বেড়ে উঠবে,
তেমনই তার বুদ্ধিমত্তাও বাড়বে। নিচের স্লাইডে জেনে নিন এই অভ্যাসগুলি সম্পর্কে। তাকে সুস্থভাবে বড় করে তোলা ও তার সম্পূর্ণ যত্ন নেওয়া একজন হবু মায়ের আশু কর্তব্য। [এই খাবারগুলি গর্ভধারণ করতে বিশেষ সাহায্য করে] সেজন্যই বয়স্করা সর্বদা গর্ভাবস্থায় নানারকম বদঅভ্যাস ও অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার ধরন পাল্টে ফেলতে বলেন। তাতে বাচ্চার ক্ষতি হয়। সেভাবেই কয়েকটি অভ্যাসে অভ্যস্ত হলে গর্ভে সন্তান যেমন সুস্থভাবে বেড়ে উঠবে, তেমনই তার বুদ্ধিমত্তাও বাড়বে। নিচের স্লাইডে জেনে নিন এই অভ্যাসগুলি সম্পর্কে।
ছোঁওয়া
যখন একা থাকবেন বা সময় পাবেন, নিজের পেটে হাত বোলান। পেটের এই মাংসল পর্দার একপাশে রয়েছে সারা পৃথিবী ও ভিতরে রয়েছে আপনার সন্তান। আপনার স্পর্শকে ধীরে ধীরে অনুভব করতে পারবে ভিতরের অতিথি।
চারপাশে ইতিবাচকতা রাখুন
আপনি কি জানেন গর্ভাবস্থায় আপনি কি ভাবছেন বা আত্মস্থ করছেন তার প্রভাব গর্ভের সন্তানের উপরে পড়ে? তাই নেতিবাচকতাকে সরিয়ে রেখে ইতিবাচক ভাবনা নিজে বাঁচুন।
সূর্যের আলো গায়ে মাখুন
ভ্রুণের সুস্থতার জন্য সূর্যের আলো গায়ে মাখা বিশেষ প্রয়োজনীয়। দিনের মধ্যে মিনিট ১৫-২০ রোদে থাকলে ভিটামিন ডি শিশুর স্বাস্থ্য ও বৃদ্ধিকে ঠিক রাখে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।
রাতে শোওয়ার আগে পড়া
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে বই পড়লে গর্ভের সন্তানের মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। মস্তিষ্কের বৃদ্ধির জন্য এটি বিশেষ প্রয়োজনীয়। এছাড়া বই পড়লে শরীরকে রিল্যাক্স করে এমন হরমোন নিঃসরণ হয়ে মা ও শিশু দুজনকেই সুস্থ রাখে।
সুস্থ ডায়েট প্রয়োজন
সমতাপূর্ণ ও সুস্থ ডায়েট একটি শিশুর ভালোভাবে বেড়ে ওঠার জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।
শরীরচর্চা
গর্ভাবস্থায় চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কিছু ব্যায়াম অবশ্যই করতে হয়। কারণ আপনি নিজে সুস্থ থাকলে তবেই আপনার শিশুও সুস্থ থাকবে। একমাত্র তাহলেই শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ পুরোপুরি সম্ভব হবে।