সন্তানপ্রত্যাশী অনেকেই এখন দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়েছেন। তাঁদের মনে প্রশ্ন, করোনাভাইরাসের মহামারির এ সময় সন্তান নেওয়া ঝুঁকিপূর্ণ হবে কি না। কিছু বিষয় বিবেচনায় নিলে এ ব্যাপারে সহজেই
Author Archive
এই গরমে শিশুরা হঠাৎ ঠান্ডা বা সর্দি-কাশিতে আ’ক্রান্ত হতে পারে। তারা প্রায়ই বড়দের নজর এড়িয়ে ঘামে ভেজা জামাকাপড় পরে ঘুরে বেড়ায়, গোসল করতে গিয়ে পানি
ঘরে তৈরি খাবারের চেয়ে স্বাস্থ্যকর খাবার আর কিছু হতে পারেনা। শিশুদের বুকের দুধের পাশাপাশি ৬ মাস বয়স থেকে বাড়তি খাবার দিতে হয়। তাই আমাদের সবার
বিশেষজ্ঞরা বড়দের ক্ষেত্রে দিনে অন্তত আট গ্লাস জল পান করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন এবং ছোটদের মোটামুটি ৫গ্লাস। এতে শরীর আর্দ্র থাকে। তবে গরমের মধ্যে এটুকু জল শিশুদের
জানেনই তো, বাচ্চার জন্মের পর প্রথম ছয়মাস পর্যন্ত ওর সব পুষ্টিচাহিদা মেটাতে মায়ের বুকের দুধই যথেষ্ট। তবে ৭ মাস এর শুরু থেকে বাচ্চাকে বিভিন্ন খাবারে
নতুন শিশু পরিবারে আসার পরে তার সুস্থতা ও যত্নের দিকেই পিতা মাতার খেয়াল থাকে সব চাইতে বেশি। এবং তারই সূত্র ধরে আসে শিশুর খাদ্যের ব্যাপারটি।
গরমে শরীরকে সুস্থ-সবল রাখার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন পানি এবং ফাইবার ইত্যাদি। প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়া প্রয়োজন। তবে হ্যাঁ পানির পাশা পাশি কিছু খাবার আছে যা
সেরেলাক যে বাচ্চাদের জন্য খুবই পুষ্টিকর তা আমরা সবাই জানি। তবে শিশুখাদ্য হিসেবে এটি বেশ ব্যয়বহুল। এছাড়া বাজারে কেনা সেরেলাকের উপাদানগুলো কতটা স্বাস্থ্যসম্মত সেই নিয়েও
দেহের কাঠামো গঠিত হয় অস্থি বা কঙ্কাল দিয়ে। যা বহন করে সমগ্র মানব শরীরকে। শিশুর হাড়ের গঠনে, ক্যালসিয়াম, ফসফেট, ম্যাগনেসিয়াম তো লাগেই কিন্তু ক্যালসিয়াম যেন
ভারতের বিহারে দুইবছর আগে মৌসুমী ফল লিচু খাওয়ার পর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল ৩৯০ টি শিশু। তার মধ্যে ১২২ জনই মারা গিয়েছিল। গবেষকরা এখন