শিশুদের মান’সিক ও বুদ্ধি বিকাশে মাছের ডিম জন্য কতটা উপকারি

মাছের ডিমের পুষ্টিগুণ এতবেশি যে, স্বাস্থ্য রক্ষায় এর তুলনা হয় না। এতে রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণ চর্বি,

প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, লৌহ, ফসফরাস। মাছের ডিমের তৈরি প্রতিটি খাবারই লো’ভনীয় যেমন- মাছের ডিম ভুনা, ভাজি, তরকারি, কোপ্তাইত্যাদি। নিয়মিত খেলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়।

ওজন কমায়। ক্যা’ন্সারের ঝুঁকিকমায়। র’ক্তের এলডিএলের মাত্রা কমায়। চামড়া ও দৃষ্টিশক্তির সুস্থতায় ভূমিকারাখে। হৃৎ’পিন্ড ও র’ক্তনা’লির স্বাভাবিক কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকারাখে।

দেহে প্রদাহ প্রতিহত করে। দুশ্চিন্তা দূরীকরণে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এছাড়া মাছের ডিমে হার্টের জন্য উপকারী ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি এসিড আছে।

শিশুদের মানসিক ও বুদ্ধি বিকাশে মাছের ডিম বেশ উপকারী l মাছের ডিমের মধ্যে যে প্রোটিন, ভিটামিন বি১২,

রিবোফ্লোবিন, ফলেট ও ভিটামিন ডি রয়েছে, তা কো’লেস্টেরল বৃদ্ধির ক্ষতিকর প্রভাব কমিয়ে দেয়।

এমনকি অনেক দিন সংরক্ষিত বা প্রক্রিয়াজাত মাংস খাওয়ার চেয়ে মাছের ডিম ভালো বিকল্প খাদ্য হতে পারে দুপুরের এবং রাতের খাবারের জন্য। তাই সুস্বাস্থ্য এবং খাদ্যের জরুরি উপাদান প্রোটিন গ্রহণের জন্য মাছের ডিম খাওয়া নিয়ে কোনো বিতর্ক বা বিভ্রান্তির অবকাশ নেই।

Sharing is caring!

Comments are closed.